মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
স্থানীয় সরকার নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই উত্তপ্ত হচ্ছে ত্রিপুরা। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যাওয়া তৃণমূল বিধায়ককে আশ্রয় দেয়ায় হোটেল মালিককে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। এই ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছে ত্রিপুরার তৃণমূল নেতৃ্ত্ব।
এবারের ঘটনাস্থল তেলিয়ামুড়া। সেখানকার এক হোটেলে রয়েছেন বাংলার তৃণমূল বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ। ত্রিপুরার পুরভোটে তৃণমূলের হয়ে প্রচার করতে গিয়েছেন তিনি। অভিযোগ, যে হোটেলে তিনি থাকছেন, সেখানকার মহিলা মালিককে হুমকি দিচ্ছে বিজেপি। বিধায়ককে হোটেল থেকে বের করে দিতে বলছে। শুক্রবার রাতে হোটেলে গিয়ে কিছু দুষ্কৃতী মালিককে হুমকি দেয় বলে খবর। দলীয় মুখপাত্র কুণাল ঘোষের কটাক্ষ, ‘হেরে গিয়েছে বুঝেই তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উপর হামলা চালাচ্ছে বিজেপি। এবার হোটেল মালিকদেরও হুমকি দেয়া হচ্ছে।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয় তৃণমূল নেতা ও স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য আশিসলাল সিং জানান, দলের তরফে পুলিশ সুপার, এসডিপিও-সহ একাধিক প্রশাসনিক কর্তাকে এই ঘটনার কথা জানানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ কথাও তাঁদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই সুপ্রিম কোর্টের তরফে ত্রিপুরা সরকারকে সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভোটের আগে সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিরাপদে প্রচার করতে দিতে হবে। যথাযথ নিরাপত্তা দিতে হবে প্রার্থীদের। নির্বাচনও যাতে অবাধ, সুষ্ঠুভাবে হয়, সেই দায়িত্বও বিপ্লব দেব সরকারেরই। ত্রিপুরায় (Tripura) রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে তৃণমূলের দায়ের করা একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে একথা জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তার পরেও অবশ্য সে রাজ্যে হিংসা কমছে না বলেই অভিযোগ তৃণমূলের।
কখনও তৃণমূলের ভোট কুশলী সংস্থা আই প্যাকের কর্মীদের ঘরবন্দী করে দেওয়া হয়েছে তো, কখনও আবার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কনভয়ে হামলা হয়েছে। এখন আবার তৃণমূলের প্রচারকদের রাখায় হোটেল মালিক, গাড়ি চালকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে দলীয় মুখপাত্র কুণাল ঘোষের খোঁচা, “বাংলার ভোটের সময় তো প্রতিদিন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা নিত্য আসা যাওয়া করতেন। বাংলার একাধিক হোটেলে থাকতেন তারা। সেইসময় তৃণমূল কিন্তু এমন কাজ করেনি। আসলে ত্রিপুরা বিজেপি ভয় পাচ্ছে। তাই এমন আচরণ করছে।”সূত্র: নিউজ ১৮।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।