মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলা থেকে উৎখাত করতে মুড়ি-মুড়কির মতো রুপি ছড়াচ্ছে বিজেপি। বাংলার বিধানসভা ভোটের আগে শাসকদল তৃণমূলকে বারবার এই অভিযোগ করতে শোনা যেত। বিধানসভা ভোটের ৭ মাস পর নির্বাচন কমিশন থেকে পাওয়া এক তথ্য অনেকাংশে তৃণমূলের করা সেই অভিযোগেরই সত্যতা পাওয়া গেল। নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর, চলতি বছরের শুরুতে যে পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন হয়েছে, তাতে বিজেপি খরচ করেছে মোট ২৫২ কোটি রুপি। এর প্রায় ৬০ শতাংশ রুপিই ব্যবহার হয়েছে বাংলার নির্বাচনে। স্রেফ বাংলা থেকে মমতাকে উৎখাত করতেই বিজেপি খরচ করেছে ১৫১ কোটি রুপি। আসলে বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাস্তবিকই প্রচারে কোটি কোটি রুপি খরচ করেছে গেরুয়া শিবির। বস্তুত বিধানসভার প্রচারের ক্ষেত্রে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকেও টেক্কা দিয়েছিল ভোটের আগে যেভাবে বিজেপি বড় বড় সভা-সমিতি, মিটিং-মিছিলের আয়োজন করেছে বা তাতে লোক জোগাড় করেছে, সবটাই বেশ খরচ সাপেক্ষ। তাছাড়া, ভোটের আগে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের নিত্য রাজ্যে আনাগোনা লেগেই থাকত। তাদের একেক জনের সফরের পিছনেও কম খরচ হয়নি। তাছাড়া, বিজেপির বিরুদ্ধে আরও একটি বড় অভিযোগ সদ্যই প্রকাশ্যে এসেছে। তাও আবার গেরুয়া শিবিরেরই এক নেতার মুখ থেকে। দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথাগত রায় দাবি করেছেন, ভোটের আগে ‘কাড়ি কাড়ি রুপি’ ছড়িয়ে সেলিব্রিটিদের নিয়েছিল দল। তারাই এখন সব দল ছেড়ে যাচ্ছেন। তথাগতর উল্লেখ করা এই কাড়ি কাড়ি রুপি আদৌ এই সরকারি হিসাবের অন্তর্গত কিনা, সেটা অবশ্য এখনও স্পষ্ট নয়। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা দরকার, সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনে বাংলাকেই পাখির চোখ করেছিল বিজেপি। সেকারণে বাকি চার রাজ্যের তুলনায় বাংলায় অনেকটাই বেশি খরচ করেছে বিজেপি নেতৃত্ব। বাংলা বাকি চারটি রাজ্যে মিলিত ভাবে খরচ হয়েছিল ১০১ কোটি। টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।