বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে ২য় ধাপের ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। রাতে সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন অফিস থেকে ফলাফল ঘোষনা করা হয়।
নির্বাচন অফিসের ঘোষিত ফলাফলে জানা গেছে, ভোমরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির ইসরাইল গাজী মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬,৫৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী নৌকা প্রতীকের শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ৪,৭০৮ ভোট। ঘোনা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোটরসাইকেল প্রতীকের মোঃ আব্দুল কাদের ৪,৫৯৯ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি নৌকার মোঃ ফজলুর রহমান পেয়েছেন ২,৬৫০ ভোট। বৈকারী ইউনিয়নের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু মোঃ মোস্তফা কামাল মোটরসাইকেল প্রতীকে ১০,২৯২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী নৌকার আসাদুজ্জামান অসলে পেয়েছেন ১,১২৫ ভোট। কুশখালী ইউনিয়নে জামায়াতের মোহাম্মদ আব্দুল গফফার স্বতন্ত্র প্রার্থী টেলিফোন প্রতীকে ৪,৭২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দি নৌকা প্রতীকের মোঃ তাজউল ইসলাম পেয়েছেন ২,৭৭৮ ভোট। বাঁশদহা ইউনিয়নের নেীকা প্রতীকের মোঃ মফিজুর রহমান ৫,১৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ নাজমুল হাসান মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩,৩৭০ ভোট। শিবপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম আবুল কালাম আজাদ আনারস প্রতীকে ৭,৪৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি নৌকার শওকত আলী পেয়েছেন ৩,৮১৭ ভোট। ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নে নৌকার মোঃ আজমল উদ্দীন ১০,৬১৬ পেয়ে জয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৮,৪৫৯ ভোট। লাবসা ইউনিয়নে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আনারস প্রতীকে ১৬,৩৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী নৌকার মোঃ নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৩,৩৭৫ ভোট। বল্লী ইউনিয়নের বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ মহিতুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৪,৫৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী নৌকার মোঃ বজলুর রহমান পেয়েছেন ১,৭৮৭ ভোট। আগরদাড়ী ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ কবীর হোসেন টেবিল ফ্যান প্রতীকে ৭,৫৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী নৌকার মোঃ মইনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩,৮৮০ ভোট। ফিংড়ি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোঃ লুৎফর রহমান আনারস প্রতীকে ১০,১৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আর নৌকার প্রার্থী মোঃ শামসুর রহমান পেয়েছেন ৪,৯৫৮ ভোট। ধুলিহর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী আনারস প্রতীকে ৮,২৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম নৌকার প্রার্থী মোঃ মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭,০৯৩ ভোট। ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদে নৌকার মোঃ আলাউদ্দীন ৭,২৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ শহীদুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩,৮৫৪ ভোট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।