মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ফের বিস্ফোরক নবাব মালিক। শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের গ্রেফতারিতে বিজেপি নেতা মোহিত কম্বোজই মূল মাস্টারমাইন্ড, অভিযোগ মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীর। তার আরও দাবি, গোটা আরিয়ান-পর্ব আসলে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের ছক।
রোববার সাংবাদিক সম্মেলনে প্রবীণ এনসিপি নেতা বলেন, ‘প্রমোদতরীতে যে পার্টি চলছিল তার টিকিট কেনেননি আরিয়ান খান। প্রতীক গাবা ও আমির ফার্নিচারওয়ালা তাকে পার্টিতে ডেকে আনেন। এটা আসলে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের ছক। মোহিত কম্বোজ গোটা ঘটনাটির মূল মাস্টারমাইন্ড এবং মুক্তিপণ আদায়ের ক্ষেত্রে তিনি সমীর ওয়াংখেড়ের সহযোগী। মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীর বিস্ফোরক অভিযোগ, গত ৭ অক্টোবর সমীর ওয়াংখেড়ে ও মোহিত কম্বোজ গভীর রাতে ওশিওয়াড়া কবরস্থানের সামনে দেখাও করেছিলেন।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে নবাব বলেছেন, ‘দেখা করার খবর জানাজানি হয়েছে, এই সন্দেহে ওয়াংখেড়ে তার পিছু নেওয়া হচ্ছে বলে পুলিশে অভিযোগ করেন। তারা যথেষ্ট ভাগ্যবান যে সবচেয়ে কাছের সিসিটিভি অকেজো ছিল। তাই সে দিনের ছবি আমরা দেখাতে পারছি না।’
অক্টোবরের শুরুতে প্রমোদতরীতে মাদক মামলা প্রকাশ্যে আসার পরই নবাব সাংবাদিক বৈঠক করে অভিযোগ করেছিলেন, সে দিন রাতে কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (এনসিবি)-র কর্মকর্তারা অকুস্থল থেকে আরিয়ানদের সঙ্গেই ঋষভ সচদেবা, প্রতীক গাবা ও আমির ফার্নিচারওয়ালাকে আটক করেছিলেন। কিন্তু পরে ওই তিন জনকে ছেড়ে দেয়া হয়।
নবাবের দাবি, ঋষভ সচদেবা সম্পর্কে বিজেপি নেতা মোহিত কম্বোজের শ্যালক। শনিবার মোহিত অভিযোগ করেছিলেন, জনৈক সুনীল পাটিল ঘটনার মূল চক্রী। সুনীল এনসিপি নেতা এবং মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখের ঘনিষ্ঠ। তারই পাল্টা হিসেবে এ বার বিজেপি নেতাকেই গোটা ঘটনার মূলচক্রী বলে তোপ দাগলেন নবাব মালিক। অন্য দিকে, নবাব মালিকের বিরুদ্ধে বম্বে হাই কোর্টে মানহানির মামলা দায়ের করেছেন সমীর ওয়াংখেড়ের বাবা। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দাবি করা হয়েছে সওয়া এক কোটি রুপি। সূত্র: টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।