নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
চার বছর বয়সে একটি শশিু কি করে? বন্ধুদরে সঙ্গে খলোধুলা করে, অল্প অল্প করে পড়ালখো শুরু করে। এভাবইে দনি কাটে এ বয়সী শশিুদরে।
তবে এগুলো থেকে একবোরইে আলাদা ইংল্যান্ডরে জায়ান আলী সালমান। মাত্র চার বছর বয়সইে ইংলশি ক্লাব র্আসনোলরে সঙ্গে পশোদার চুক্তি করেছে সালমান। নজিদেরে ইতহিাসে এর আগে কখনো এত কম বয়সী খলেোয়াড়রে সঙ্গে চুক্তি করেনি গানাররা। শুধু যে র্আসনোল! তাই না, পুরো ইউরোপয়িান ফুটবলে এমন ঘটনা আছে কি না তা নয়িওে আছে সন্দহে।
সালমান এখন যহেতেু সে খুবই ছোট তাই তাকে ক্লাবটি নজিদেরে অ্যাকাডেমিতে রাখবে। সখোনইে বড় হবে সালমান। তাকে আরো বেশি পাকাপোক্ত করে গড়ে তোলা হবে অ্যাকাডেমিতে।
সালমানরে বাবা ববিসিরি সঙ্গে এক সাক্ষাতকারে বলছেনে জন্ম হওয়ার পর থকেইে ব্যতক্রিম ছলি তার ছেলে। ‘তার জন্মরে দনিটি আমার মনে আছ।ে র্নাস তাকে সামনরে দিকে কাত করে রাখে। সদেনিই মাথা উঁচু করে আশে পাসে তাকাচ্ছলি সে। এমনটি দেখে র্নাসও খুব অবাক হয়ে যায়। সে খুব অল্প বয়স থকেইে শক্তশিালী।’
যদওি এত কম বয়সে পশোদার ফুটবলে নিয়ে আসায় সালমানরে বাবাকে সমালোচনার মুখে পরতে হয়ছে।ে কন্তিু তিনি বলছনে, ‘সালমান খুব ছোট থাকতইে বশে ব্যালন্সেড ছলি। এটি এখনো অব্যাহত আছে। র্আসনোলরে তার বয়সি নিয়ে কোন সমস্যা নইে। তারা শুধু এখন ভাবছে সালমানরে অনকে কছিু দয়োর প্রতিভা আছে।’
র্আসনোলরে অ্যাকাডমেরি কোচ ও তার সাবকে কোচও জানয়িছেনে চার বছররে বাচ্ছাদরে চয়েওে বড় ভাল খেলে সালমান। এ ব্যপারে স্টফেনে ডনিস নামে র্আসনোলরে বড় এক র্কমর্কতা বলনে, ‘এ বয়সে সে যা করছে, অন্য বাচ্ছারা তা করতে পারবে না। যখন আমি তাকে দখেলাম তখন এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে নশ্চিতি হই সালমানরে বয়স আসলইে চার। এরপর তার বাবা মায়রে সঙ্গে যোগাযোগ করি এবং তাকে অ্যাকাডেমিতে চুক্তি করে নিয়ে আসার প্রস্তাব দেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।