বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাক্ষন্দী ইউনিয়নের বালিয়াপাড়া গ্রামের একটি পরিবার সকলেই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। কোন সদস্য গ্রেফতার হলে অন্য সদস্যরা এই ব্যবসার হাল ধরেন। যার কারণে বন্ধ হচ্ছেনা মাদক বিক্রি।
জানা গেছে, ওরা সবাই মাদক বিক্রেতা। গ্রেফতার হয় আবার ছাড়া পায়। ওদের পেছনে স্থানীয় প্রভাবশালী কারো হাত রয়েছে। এমন অভিযোগ ঘুরছে বালিয়াপাড়া গ্রামের প্রতিটি মানুষের মুখে মুখে। ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের একটি সুপরিচিত গ্রাম বালিয়াপাড়া। এই গ্রামের নামটি কলঙ্কিত করে ফেলেছে ওই একটি মাদক পরিবার।
তরুণ মাদক বিক্রেতা সোহেল (৩০)। সোহেলের বিরুদ্ধে রয়েছে ৮টি মামলা। এই এলাকায় আবার শোনাযায় ধরা পড়ে ঢুকেছে জেলখানায়। সোহেল জেলে ঢুকলে বের হয়ে আসে তার পিতা হিরোইঞ্চি মকবুল মিয়া (৫২)। ছেলের ঢেরার হাল ধরে। তাকে সাহায্য করে স্ত্রী সোনাবিবি অথাৎ সোহেলের মা (৪০)। সোনাবিবি ও গাঁজা, হেরোইন ও ফেন্সিডিল বিক্রির কায়দা কানুন বেশ ভাল জানে। সোনাবিবির বিরুদ্ধে ১০টি মামলা ঝুলছে। পিতা মকবুল ভুল করে ছদ্মবেশধারী পুলিশের কাছে মাদক বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পড়লেও অসুবিধা নেই। এলাকার নেপথ্যের প্রভাবশালীর ইশারায় মাদক ব্যবসার হাল ধরে মকবুল মিয়ার দুই ছেলে সাইফুল (২৩) ও হাফিজ (২৫)। আবার ওরা ধরা পড়লেও মাদক বিক্রি থামে না। প্রভাবশালীর ইশারা ও প্রশ্রয়ে মাঠে নামে মকবুল মিয়ার মেয়ে জামাতা হাবিবুর রহমান হাবু (৩৫)। ওই পরিবারের সবার বিরুদ্ধেই ২/৩ টি করে মামলা রয়েছে। বর্তমানে তাদের মাদক ব্যবসা চলছে পুরো দমে।
আড়াইহাজার থানার ওসি আনিচুর রহমান মোল্লা জানান, আমরা এই বাড়িতে প্রতিনিয়ত অভিযান করি। যার কারণে প্রত্যেতের বিরুদ্ধেই মামলা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।