মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আমেরিকার ভাণ্ডারে মজুদ থাকা পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা প্রকাশ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। ২০১৭ সালের পর এই প্রথম আমেরিকা এ তথ্য প্রকাশ করল। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর সম্প্রতি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দেশের সক্রিয় এবং নিষ্ক্রিয় পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ৩,৭৫০। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরমাণু অস্ত্রের এই সংখ্যা ছিল।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর দাবি করেছে, পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পরমাণু অস্ত্রের মজুদ সম্পর্কিত তথ্যে স্বচ্ছতা বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
২০১৮ সালের মার্চ মাসে শেষবারের মতো ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা প্রকাশ করে বলেছিল, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত আমেরিকার হাতে ৩,৮২২টি পরমাণু অস্ত্র মজুদ ছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করা হয় এবং দেশটির পরমাণু অস্ত্র আধুনিকায়ন করা হয়েছিল।
আমেরিকা এবং রাশিয়া হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পরমাণু অস্ত্রধারী দেশ। এরপরে রয়েছে ব্রিটেন, ফ্রান্স, চীন, ভারত, পাকিস্তান এবং উত্তর কোরিয়া। এছাড়া ইহুদিবাদী ইসরাইলের গোপন পরমাণু অস্ত্র রয়েছে তবে তারা তা কখনো স্বীকার বা প্রত্যাখ্যান করে না।
১৯৪৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত আমেরিকা ৭০ হাজারের বেশি পরমাণু ওয়ারহেড তৈরি করেছে যা সমস্ত পরমাণু অস্ত্রধারী দেশের মোট পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যার চেয়ে বেশি। পরমাণু অস্ত্র তৈরির জন্য এ পর্যন্ত মার্কিন সরকার ৯.৬১ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করেছে। এছাড়া, আমেরিকা হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা মানব ইতিহাসে পরমাণু অস্ত্র দিয়ে কোনো দেশের ওপর হামলা চালিয়েছে।
সূত্র: পার্সটুডে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।