নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জাতীয় ভারোত্তোলন প্রতিযোগিতায় নতুন রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জিয়ারুল ইসলাম। শুক্রবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জিমন্যাশিয়ামে প্রতিযোগিতার শেষ দিনে নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে গেলেন তিনি। ভেঙ্গে দিলেন সর্বশেষ নেপাল এসএ গেমসে নিজের সোনাজয়ের রেকর্ডটি। ২০১৯ সালে নেপালে পুরুষদের ৯৬ কেজিতে স্নাচে ১২০ এবং ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪২ কেজিসহ ২৬২ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন জিয়ারুল। আর জাতীয় প্রতিযোগিতায় ১০৯ কেজি ওজন শ্রেণীতে স্নাচে ১৩২ এবং ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৬০ কেজিসহ ২৯২ কেজি তুলে তিনটি রেকর্ড গড়েন এই ভারোত্তোলক। তাই তো খেলা শেষে উচ্ছ্বসিত জিয়ারুল বলেন, ‘ গেমসে যতটুকু ভার তুললে সোনা জেতা যায়, ততটুকুই তুলেছিলাম। আমি আরও বেশি তুলতে পারি। সামনের এসএ গেমসেও সোনা জেতা আমার লক্ষ্য।’
মাত্র দু’বছর ধরে ভারোত্তোলন খেলতে এসেই নারীদের ৮৭ উর্ধ্ব কেজি ওজন শ্রেনীতে তিনটি নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েছেন আনসারের ভারোত্তোলক সোয়াইবা রহমান রাফা। স্নাচে ৬০ কেজি এবং ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৪ কেজিসহ ১৩৬ কেজি তুলে স্বর্ণ জেতেন তিনি। ভেঙ্গে দেন নেপাল এসএ গেমসে নেপালের আসমিতা রায় (১২৫ কেজি তুলে রুপা) এবং বাংলাদেশের ফিরোজা খাতুনের (১১৫ কেজি তুলে ব্রোঞ্জপদক) রেকর্ড। ময়মনসিংহের অজপাড়া গাঁ থেকে উঠে এসেছেন রাফা। সাফল্য পেলেন শহরের খেলোয়াড়দের পেছনে ফেলে। তিনি বলেন, ‘এক বছর আগে আনসারের সহকারী পরিচালক রায়হান উদ্দিন ফকির স্যারের মাধ্যমে আমি আনসারে যোগ দেই। আমার লক্ষ্য এসএ গেমসে স্বর্ণ জেতা। আনসারে চাকরি স্থায়ী হওয়াটাও খুব প্রয়োজন।’ রাফার বিষয়ে রায়হান ফকির বলেন, ‘রাফাকে তৃনমূল পর্যায়ে থেকে উঠিয়ে এনেছি। নিজের প্রতিভার সাক্ষর সে রেখেছে। বাকিটা আনসারের কর্তৃপক্ষ দেখবেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।