নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী রাগবি খেলোয়াড় স্টিভ থম্পসন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নিজের মাথার ব্রেন বা মস্তিষ্ক দান করেছেন। ৪২ বছর বয়সী থম্পসন স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়া রোগে ভুগেন। রাগবি খেলোয়াড়দের এ রোগে ভোগার সম্ভাবনা খুবই বেশি।
থম্পসনসহ মোট নয়জন রাগবি খেলোয়াড় গত বছর বিশ্ব রাগবি ফেডারেশনকে একটি আইনি নোটিশ পাঠায়, সেখানে তারা রাগবি ফেডারেশনকে অভিযুক্ত করেন যে তারা খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে, যার ফলে অনেককে স্মৃতিভ্রম রোগে ভুগতে হয়েছে বা এখনো ভুগতে হচ্ছে।
থম্পসন তার মস্তিষ্কটি দান করেছেন দি কানকাশন লিগাসি প্রজেক্ট এর 'ব্রেন ব্যাংকে', যারা জেফ অ্যাশলে ফাউন্ডেশনের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এই ফাউন্ডেশনটি প্রতিষ্ঠিত হয় সাবেক রাগবি খেলোয়াড় জেফ অ্যাশলের নামে। যিনি ২০০২ সালে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রম রোগে ভুগে মারা যান। দি কানকাশন লিগাসি প্রজেক্ট নামের সংগঠনটি থম্পসনের ব্রেন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। তার মৃত্যুর পর ব্রেনটি এই সংগঠনের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে। তারা পরীক্ষা করে দেখবে খেলোয়াড়দের মধ্যে এ রোগের প্রভাব।
থম্পসন ২০০২ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রাগবি দলের হয়ে খেলেন। ২০০৩ সালে ইংলিশদের হয়ে বিশ্বকাপ জেতেন তিনি। কিন্তু গত বছর জানান তিনি ২০০৩ সালে যে বিশ্ব জয় করেছিলেন তার কিছুই মনে নেই।
থম্পসন এক সাক্ষাতকারে জানান পরবর্তী প্রজন্মের রাগবি খেলোয়াড়রা যেন তার মত এমন অবস্থায় না পরেন এবং রাগবিকে আরো নিরাপদ করে তুলতে তিনি নিজের ব্রেন দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে রাগবি হলো বিশ্বের বিপদজনক খেলাগুলোর মধ্যে একটি। যেখানে দুই দলের খেলোয়াড়রা একে অপরের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি ধস্তাধস্তি করেন। যার ফলে প্রায়ই তারা মাথায় আঘাত পান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।