মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতীয় বিমানবাহিনীর শক্তি বাড়াতে ফ্রান্স থেকে ২৪টি ‘মিরাজ-২০০০’ যুদ্ধবিমান কিনছে নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তবে সেগুলো নতুন বিমান নয়, প্রত্যেকটি বিমানই ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’। বিমানগুলো ফরাসি বিমানবাহিনী দীর্ঘদিন ব্যবহার করেছে। খবর আনন্দবাজার ও ফাস্ট পোস্ট'র।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান রাফালের মতোই ‘মিরাজ-২০০০’-এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফ্রান্সের দাসো অ্যাভিয়েশন। প্রায় ৩৫ বছর আগে রাজীব গান্ধীর সরকারের আমলে ভারতীয় বিমানবহরে যুক্ত হয়েছিল ‘মিরাজ’। ২০১৯ সালে পাকিস্তানের বালাকোটে জঙ্গি বিরুদ্ধে চালানোয় হামলায়ও ওই বিমান ব্যবহার করে ভারত।
দেশটির বিমানবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, এখনো পর্যন্ত মিরাজ-২০০০ বিমানগুলোর ‘পারফরম্যান্স’ যথেষ্ট ভালো। এ পরিস্থিতিতে কিছু সরঞ্জাম বদল এবং আধুনিকীকরণের কাজ হলে স্বচ্ছন্দে আরও কয়েক বছর কাজে লাগবে মিরাজ-২০০০ নিয়ে গঠিত ‘বজ্র স্কোয়াড্রন’।
ফরাসি বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ওই ২৪টি মিরাজ যুদ্ধবিমানের দাম পড়বে মাত্র দুই কোটি ৭০ লাখ ইউরো, যা ভারতীয় রুপিতে ২৩৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ একটি রাফাল যুদ্ধবিমানের দামের পাঁচ ভাগের এক ভাগেই পুরো ২৪টি মিরাজ যুক্ত হবে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বহরে।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ২৪টি বিমানের মধ্যে ৫টি সম্পূর্ণভাবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত (ফ্লাইট কন্ডিশান) রয়েছে। আরো ৮টির সামান্য কিছু সংস্কার প্রয়োজন। বাকি ১১টি আনা হচ্ছে অন্য উদ্দেশ্যে। ওই ১১টি মিরাজের বিভিন্ন অংশ ভারতীয় বিমানবাহিনীতে কর্মরত প্রায় ৫০টি মিরাজের প্রায় ৩০০ ধরনের যন্ত্রাংশ এবং সরঞ্জামের চাহিদা মেটাবে। কারণ, কয়েক বছর আগেই দাসো কর্তৃপক্ষ মিরাজ-২০০০ বিমানের যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জাম উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।