মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের বিহার রাজ্যের দুই স্কুলছাত্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ঢুকল ১১০০ কোটি টাকা। কিন্তু কীভাবে এত টাকা জমা পড়ল ওই দুই শিক্ষার্থীর অ্যাকাউন্টে তা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এ বিষয়ে শুরু হয়েছে তদন্তও। খবর আনন্দবাজারের।
বিহারের কাটিহার জেলার বাগাউরা পঞ্চায়েতের পাসতিয়া গ্রামের ঘটনা। এই গ্রামেরই দুই শিক্ষার্থী গুরুচন্দ্র বিশ্বাস এবং অসিত কুমার। খবরে বলা হচ্ছে, বিশ্বাস এবং কুমারের অ্যাকাউন্টে যথাক্রেমে ৬০ কোটি এবং ৯০০ কোটি রুপি জমা পড়েছে। আর এই ঘটনাকে ঘিরেই কাটিহার জেলায় হুলস্থুল পড়ে গিয়েছে।
স্কুলের পোশাকের টাকা জমা পড়েছে কিনা তা দেখতেই স্টেট ব্যাংকের স্থানীয় সেন্ট্রালাইজড প্রসেসিং সেন্টার (সিপিসি)-এ গিয়েছিল দুজনে। অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে গিয়ে তারা চমকে ওঠে। দুজনের অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা জমা পড়েছে! ঘটনাটি মুহূর্তে চাউর হয়ে যায় গোটা গ্রামে।
বিশ্বাস এবং কুমারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাংকে। ওই ব্যাংকের ম্যানেজার মনোজ গুপ্ত খবরটি শুনে স্তম্ভিত হয়ে যান। তিনি সঙ্গে সঙ্গে ওই দুজনের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকার লেনদেনের প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেন। কীভাবে এত টাকা দুই শিক্ষার্থীর অ্যাকাউন্টে ঢুকল তা বুঝে উঠতে পারছেন না তাদের পরিবার থেকে প্রতিবেশীরা।
বিহারেরই খাগাড়িয়া জেলার এক শিক্ষকের অ্যাকাউন্টে দুদিন আগে হঠাৎই সাড়ে পাঁচ লাখ রুপি ঢোকে। ব্যাংকের প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এমনটা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এ পর্যন্ত তাও ঠিক ছিল। কিন্তু এই টাকা পেয়ে শিক্ষক রঞ্জিত দাস সেটা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। শুধু অস্বীকারই নয়, ওই টাকা থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯৭০ রুপি খরচও করে ফেলেন। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পুলিশের কাছে অভিযোগ জমা পড়লে পুলিশ রঞ্জিতকে গ্রেপ্তার করে। সূত্র : আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।