Inqilab Logo

সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১, ২৪ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

তুরস্কের উদ্যোগে প্রাণ ফিরে পাবে বসনিয়ার ঐতিহাসিক মসজিদ

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৭ আগস্ট, ২০২১, ১১:২৩ এএম

মসজিদটি নির্মিত হয়েছে ষোড়শ শতকে। এরমধ্যে মূল স্থাপনাটি একবার স্থানান্তরিতও হয়েছে। একই সঙ্গে কালের বিবর্তনে একাধিকবার এটিকে পুনঃসংস্কার ও মেরামত করতে হয়েছে। এরপরও বয়সের ভারে বর্তমানে জীর্ণদশা বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার ঐতিহাসিক ‘জোবা’ মসজিদটির। তাই এটি পুননির্মাণে এগিয়ে এসেছে তুরস্ক।

মসজিদটি নির্মিত হয়েছে ষোড়শ শতকে। এরমধ্যে মূল স্থাপনাটি একবার স্থানান্তরিতও হয়েছে। একই সঙ্গে কালের বিবর্তনে একাধিকবার এটিকে পুনঃসংস্কার ও মেরামত করতে হয়েছে। এরপরও বয়সের ভারে বর্তমানে জীর্ণদশা বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার ঐতিহাসিক ‘জোবা’ মসজিদটির। তাই এটি পুননির্মাণে এগিয়ে এসেছে তুরস্ক।

এ সম্পর্কে ট্রেবিঞ্জের কাউন্সিল অব দ্যা ইসলামিক ইউনিয়নয়ের উপদেষ্টা সাদিক ভাসলাজিক বলেন, এটিকে শহরের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ বিবেচনা করা হয়। এটি তৈরি হয় উসমানীয় সুলতান প্রথম আহমাদের শাসনামলে। একাধিকবার জোবা মসজিদটি গুড়িয়ে দেয়া হয় এবং এরপর প্রতিবার-ই পুনঃনির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে কাউন্সিল অব দ্যা ইসলামিক ইউনিয়ন।

সাদিক ভাসলাজিক জানান, উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে মসজিদটির মূল অবস্থানস্থল দিয়ে রেলপথ তৈরি করা হয়-এ জন্য সেটিকে সরিয়ে বর্তমান জায়গায় স্থানান্তর করা হয়েছে। ১৯৯৩ সালে বসনিয়ার সার্ব বাহিনীর হামলায় এটি আগুনে ভষ্ম হয় এবং দীর্ঘ সময় এখানে ইবাদত-বন্দেগি বন্ধ থাকে। অবশেষে ২০১০ সালে ফের মেরামত করা হয় এটি। তারপর থেকে এখানে আজও নিয়মিত আজান ও নামাজ চালু আছে, তবে দেওয়ালের গাথুনি দুর্বল হয়ে যাওয়া, ছাদ দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়া এবং মুসল্লিদের স্থান সংকুলান না হওয়ায় মসজিদটি পুনঃনির্মাণে এগিয়ে এসেছে তুরস্ক।

সূত্র : আনাদুলু এজেন্সি-তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: তুরস্ক

২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ