নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
রোনালদো নাজারিও, জিনেদিন জিদানও টেকো ছিলেন।আর ফুটবল ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয়-বরণীয় টেকোদের সংখ্যাটা নেহায়েত কম নয়। সেই ভেবেই হয়তো, সতীর্থদেরকে সে রূপে দেখতে চেয়েছিলেন পিএসজি ফুটবলার তিলো কেহরার। তার মাথায় চেপে বসল শয়তানি ভূত। ন্যাড়াই করে দিলেন সতীর্থদের!
কেহরারের এই শয়তানির তালিকায় আছেন, রিয়াল মাদ্রিদ থেকে সদ্যই পিএসজিতে যোগ দেওয়া সার্জিও রামোস থেকে শুরু করে দলবদল বাজারের হটকেক কিলিয়ান এমবাপেরা পর্যন্ত! ছিলেন সাবেক ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মিডফিল্ডার আন্দার হেরেরা, আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার লিয়ান্দ্রো পারেদেস, আর ইউরোর সেরা গোলরক্ষক বনে যাওয়া জিয়ানলুইজি ডনারুমারাও। সবে অনুশীলন শেষ হয়েছে। সাজঘরে গিয়ে তল্পিতল্পা গোটানোয় ব্যস্ত পিএসজি ফুটবলাররা। তখনই সতীর্থের খুনসুটির শিকার হন তারা।
ভয়ের কিছু নেই, প্রিয় তারকাদের দীর্ঘদিন এই রূপে দেখতে হবে না আপনাকে। সবাই আছেন বহাল তবিয়তেই। কীভাবে? কেহরার যে সতীর্থদের এই ন্যাড়া করার প্রক্রিয়াটা সেরেছিলেন ক্যামেরার ফিল্টার দিয়ে! সেই ফিল্টারে যে কাউকে টেকো বানিয়ে দিতে পারেন আপনি, যেভাবে কেহরার করেছিলেন রামোসদের। সেই ছবি আর ভিডিওই তিনি প্রকাশ করেন তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে। ভাগ্যিস লিওনেল মেসি বা নেইমাররা ড্রেসিং রুমে ছিলেন না তখন। নাহয় তাদেরও যে টেকো করে দিতে পারতেন কেহরার!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।