পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের প্রধান হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন দলটির বর্তমান নেতা ইসমাইল হানিয়া (৫৮)। এর ফলে আগামী সেশনে অর্থাৎ, পরবর্তী চার বছরও দলটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। হামাসের এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। ২০১৭ সাল থেকে হামাস প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইসমাইল হানিয়া। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি। গত দুই বছর ধরে মিত্র দেশ তুরস্ক ও কাতারে অবস্থান করে ফিলিস্তিনি আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন তিনি। এর মধ্যেই ২০২১ সালের মে মাসে হামাস নিয়ন্ত্রিত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় আগ্রাসন চালায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। হত্যা করা হয় দুই শতাধিক ফিলিস্তিনিকে। ১১ দিনের ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের পর অবশেষে হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছায় দখলদার বাহিনী। এই যুদ্ধবিরতিকে নিজেদের বিজয় হিসেবে দাবি করে হামাস। ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে রাজপথে নেমে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে গাজার বাসিন্দারা। হামাসের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইয়াসিনের ডান হাত হিসেবে পরিচিত ছিলেন ইসমাইল হানিয়া। ২০০৪ সালে বিমান হামলা চালিয়ে হুইল চেয়ারে চলাচলকারী শেখ আহমেদ ইয়াসিনকে হত্যা করে দখলদার বাহিনী। ২০০৬ সালে তিনি ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তবে ইসরায়েল ও পশ্চিমা দেশগুলো হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করায় সৃষ্ট জটিলতার ফলে নির্বাচিত হলেও দায়িত্ব নিতে ব্যর্থ হন তিনি। আল-জাজিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।