Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দেশীয় ফার্মার ভ্যাকসিন উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জন করতে হবে

ড. মামুনুর রশীদ | প্রকাশের সময় : ২৪ জুলাই, ২০২১, ১২:০১ এএম

২০১৯ সালে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রথম ধরা পড়ার পর থেকে সারা বিশ্বে এ প্রর্যন্ত ৪১ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় ২০ কোটি মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছে। সমগ্র পৃথিবীর মানুষ এই মরণব্যাধি করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুস্থ, স্বাভাবিক ও বেঁচে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছে। পৃথিবীতে এর আগেও অনেক মহামারি ও যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। এতে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত এই চার বছরে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ৯০ লাখ সৈন্য ও এক কোটি বিশ লাখ নিরীহ মানুষ নিহত হয়। এই যুদ্ধে প্রায় এক কোটি সেনা ও দুই কোটি দশ লাখ সাধারণ মানুষ আহত হয়। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পাঁচ কোটি থেকে সাড়ে আট কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে চতুর্দশ শতাব্দীতে প্লেগ বা ব্ল্যাক ডেথ নামক মহামারিতে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ প্রাণ হারায়, যার মধ্যে ২৫-৬০% লোকই ছিল ইউরোপীয়। ১৭২০ সালে ফ্রান্সের মার্সেই নগরে প্লেগ মহামারি আবার দেখা দিলে প্রায় এক লক্ষ মানুষ মারা যায়। ১৮২০ সালে কলেরা মহামারিতে ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার (চীন, রাশিয়া ও ভারত) চার কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। ১৯২০ সালে স্প্যানিশ ফ্লুতে পৃথিবীতে প্রায় চার কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল এবং এক কোটি মানুষের দেহে সংক্রমণ ঘটছিল। এ তথ্য হতে এটা বুঝা যাচ্ছে যে, পৃথিবীতে ব্যাপক জানমালের ক্ষতির অন্যতম কারণ হচ্ছে অনাকাক্সিক্ষত যুদ্ধ এবং মহামারি এবং প্রতি ১০০ বছর পর পর সারা বিশ্বে জীবাণু দ্বারা সংক্রমণের ফলে মহামারির আবির্ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।

বর্তমান বিশ্বে আগের সব মহামারি ছাপিয়ে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ও মৃত্যুর নতুন বেকর্ড তৈরি করবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যদি না সঠিক প্রতিষেধকের (ভ্যাকসিন বা ঔষধ) মাধ্যমে এর বিস্তার ঠেকাতে সমর্থ হয় এবং পৃথিবীর সব মানুষকে এর আওতায় আনা না হয়। ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যথা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, চীন, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি ইতোমধ্যে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে এবং উৎপাদন করার মাধ্যমে একদিকে যেমন নিজ দেশের জনগণকে সুরক্ষা দিয়ে যাচ্ছে অন্যদিকে বিশ্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশে বিপণন বা বিক্রয় শুরু করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের অনুরোধে ভ্যাকসিন উৎপাদনে সক্ষম এই দেশগুলো খুব অল্প পরিমাণ ভ্যাকসিন বিশ্বের গরীব, দরিদ্র এবং অনুন্নত অথবা ভ্যাকসিন উৎপাদনে অসমর্থ দেশগুলোকে বিনামূল্যে উপহার হিসেবে প্রদান করছে। অনুন্নত দরিদ্র দেশগুলোর বিশাল জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে হলে তাদের ঐ সব দেশ থেকে ভ্যাকসিন ক্রয় করে নিজের দেশের জনগণকে সুরক্ষা প্রদান করতে হবে। কিন্তু ভ্যাকসিন ক্রয় করার ক্ষেত্রেও আবার একটি সমস্যা আছে, যেটা রাজনীতিকরণের (সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য থেকে) কারণে বাধা হয়ে আছে। এখানে পরাশক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সাথে যাদের ভালো সম্পর্ক আছে অথবা যেসব দেশ ভ্যাকসিন ক্রয় করার জন্য আগে থেকেই প্রচুর অর্থ প্রদান করে নাম লিখিয়ে রেখেছে, দেখা যাচ্ছে ভ্যাকসিন ক্রয়ের ক্ষেত্রে তারা অগ্রাধিকার পাচ্ছে। অন্যদিকে ভ্যাকসিন উৎপাদনে সক্ষম দেশগুলোকে রাজনৈতিক ও মানবিক চাপের কারণে নিজের দেশের মানুষদের ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে এই সব দেশের জন্য নিজ দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে অন্যান্য দেশে ভ্যাকসিন বিক্রয় করা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই শুধু টাকা থাকলেই ভ্যাকসিন ক্রয় করা যায় না। আবার কোনো দেশ ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে এবং উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জনের পরে ভিন্ন দেশে বিক্রয় করতে চাইলে বিশ্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন ও অনুমতির প্রয়োজন হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমতি ব্যতীত কেউই তা আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রয় করার সুযোগ পায় না।

বিশ্বে বর্তমানে কয়েকটি দেশ ভ্যাকসিনেশনের আওতায় কী পরিমাণ জনগণকে আনতে পেরেছে সেই তথ্য উল্লেখ করা হলো: যুক্তরাষ্ট্র ৪৭.৭%, যুক্তরাজ্য ৫০.৮%, ফ্রান্স ৩৩.৭%, ইটালি ৩৪ %, জার্মানি ৩৮.৯%, হাঙ্গেরি ৫১.৯%, রাশিয়া ১২.২%, চীন ১৫.৯%, অস্ট্রেলিয়া ৭.৩%, কানাডা ৩৬.২%, ব্রাজিল ১৩.২%, দক্ষিণ আফ্রিকা ০.৮২%, সৌদি আরব ৫.৩%, ভারত ৪.৭%, নেপাল ২.৫% এবং বাংলাদেশ ২.৬%। সমগ্র বিশ্বে এ পর্যন্ত ১১.৫% মানুষকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। এতে এটি প্রতীয়মান হয় যে, পৃথিবীর সকল জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে পারা একটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের মতে, পৃথিবীর সকল মানুষকে ভ্যাকসিন দিয়ে সুরক্ষা দিতে না পারলে আমরা কেউই করোনা মহামারি থেকে নিরাপদ থাকতে পারব না। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা পেতে ১৭টি ভ্যাকসিন মানবদেহে ব্যবহার করা হচ্ছে, যেগুলো বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশ উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জন করেছে। এই মহামারি থেকে রক্ষা পেতে হলে বিশ্বের আরও অনেক দেশকে অতি শীঘ্র ভ্যাকসিন উদ্ভাবন ও উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করা জরুরি বলে গবেষকরা মনে করছেন।

বর্তমানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা অর্জনের ভিত্তিতে তথা মার্কেট সাইজের উপর তুলনা করলে বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরের অবস্থান গার্মেন্টস সেক্টরের পরেই অর্থাৎ ফার্মাসিউটিক্যালস শিল্পের অবস্থান দ্বিতীয়। দি বিজনেস রিসার্চ কোম্পানির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটের সাইজ ছিল ১২১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেটা করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালে কমে ১২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয় এবং ২০২১ সালে এর পরিমাণ ১২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে আমেরিকা প্রায় ৪১% মার্কেট সাইজ দখল করে আছে এবং এর পরিমাণ প্রায় ৪৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং পৃথিবীর প্রথম দশটি জায়ান্ট ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির মধ্যে আমেরিকার দখলেই প্রায় অধিকাংশ কোম্পানি রয়েছে। বিজনেজ টুডে ইন-এর জুলাই ৬, ২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ সালে ভারতের ফার্মা মার্কেট সাইজ ছিল ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০৩০ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে ২০২০ সালে ডেইলি স্টারে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটের সাইজ ছিল ৩.০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০২৫ সালে এটি বেড়ে ৬.০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে পারে। বাংলাদেশের ফার্মা ১৪৪টি দেশে ঔষধ রপ্তানি করে বছরে ১৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে থাকে, যেটা ২০২৫ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারতের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো সারাবিশ্বে ভ্যাকসিনের মোট চাহিদার ৫০% এর উপরে মিটিয়ে থাকে, অন্যদিকে বাংলাদেশে মাত্র দুটি কোম্পানি ভ্যাকসিন উৎপাদনে সক্ষম। ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস বর্তমানে ১৫টি ভ্যাকসিন বাজারজাত করছে, যার মধ্যে ২টি ভ্যাকসিন নিজেরা উৎপাদন, বোতলজাত ও বিপণন করছে, বাকী ১৩টি ভ্যাকসিন বিদেশ থেকে তৈরি পণ্য (ফিনিসড প্রডাক্ট) আমদানি করে শুধু প্যাকেজিং করে বিপণন করে আসছে। অন্যদিকে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস মাত্র ২টি ভ্যাকসিন তৈরির পণ্য আমদানি করে প্যাকেজিংয়ের মাধ্যমে বিপণন করে আসছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত যেখানে ভ্যাকসিন উৎপাদনে এত সফলতা অর্জন করেছে, সেখানে আমরা তাদের তুলনায় অনেক পিছিয়ে আছি। বর্তমান করোনা মহামারিতে কভিড-১৯ ভ্যাকসিন দুষ্প্রাপ্যের কারণে ভ্যাকসিন উদ্ভাবন ও উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তা ও সক্ষমতা অর্জনের বিষয়টি আমাদের কাছে প্রকট আকার ধারণ করেছে বলে অনেকেই মনে করেন। গ্লোব বায়োটেক তাদের গবেষণায় উদ্ভাবিত বঙ্গভ্যাকসিনের প্রিক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ব্যাপক সফলতা অর্জন করার পরে মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থার (ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর) কাছে আবেদন করেছিল। দেরীতে হলেও সে অনুমোদন গ্লোব বায়োটেককে প্রদান করায় দেশের জনগণ নতুন করে আশার আলো দেখতে পাবে বলে গবেষকরা মনে করেন।

বর্তমান বিশ্বে ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটে টিকে থাকতে হলে দেশীয় ফার্মাগুলোকে নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে ভিন্ন দেশের ফার্মার সাথে প্রতিযোিগতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী হতে হবে। দেশীয় কোম্পানিগুলোকে প্রচলিত ঔষধের সঠিক মান বজায় রাখার সাথে সাথে জৈবপ্রযুক্তিগত পণ্য (বায়োটেকনোলজিক্যাল প্রোডাক্ট) যথা ভ্যাকসিন, হরমোন, এন্টিবডি, পেপটাইড এবং জিন থেরাপির মতো প্রডাক্টগুলো উৎপাদনে অতি দ্রুত সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। এছাড়াও তাদের ক্যান্সার, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন কার্যকর ঔষধগুলো উৎপাদনে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে হবে, যাতে করে রোগীরা বিদেশি ঔষধ কেনার প্রতি আগ্রহ কমিয়ে আনে এবং দেশীয় ঔষধের উপর নির্ভর করতে পারে। ভ্যাকসিন তৈরিতে সক্ষমতা অর্জনে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং ফার্মাসিউটিক্যালসগুলোকে নতুন নতুন উন্নত গবেষণাগার অথবা রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে। ফার্মাসিস্ট, বায়োকেমিস্ট, মাক্রোবায়োলজিস্ট যাদের মলিকুলার বায়োটেকনোলজির উপর দক্ষতা আছে এবং যাদের এই বিষয়ের উপর উচ্চতর গবেষণা আছে তাদেরকে ভ্যাকসিন উদ্ভাবন এবং উৎপাদনে কাজে লাগাতে হবে। দেশের ফার্মাগুলো তাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ফার্মাসিস্টদের বিদেশে পাঠিয়ে মলিকুলার বায়োটেকনোলজি বিষয়ে উচ্চতর গবেষণায় দক্ষতা অর্জন করিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি ফার্মাগুলো গবেষণায় শীর্ষে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে সহযোগিতার (কলাবোরেশন) ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে এবং একসাথে গবেষণার কাজের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে অতি দ্রুত যে কোনো জীবন রক্ষাকারী ঔষধ ও ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে সক্ষমতা অর্জন করতে পারাই হচ্ছে বর্তমান সময়ের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোকে বর্তমান করোনা মহামারিতে ভ্যাকসিনের স্বল্পতাকে গভীরভাবে অনুধাবন করে ভবিষ্যতে এ দেশের মানুষকে সুরক্ষা প্রদানে এখন থেকেই বিশেষভাবে নজর দিতে হবে এবং এর জন্য সব ধরনের জীবন রক্ষাকারী ঔষধ তৈরি করার সামর্থ্য ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এই বিশাল উদ্যোগকে সামনে রেখে কাজ করে যাওয়ার জন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ের উদ্যোক্তা ও মানব-হিতৈষীর এগিয়ে আসা একান্ত জরুরি।
লেখক: অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন