মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কানপুরের আর্যনগর ও স্বরূপনগরের একজন পান বিক্রেতা নাকি মহামারির সময়ে প্রায় ৫ কোটি রুপির সম্পত্তি কিনেছেন। দিনের পর দির কিভাবে চলছিল এই দুর্নীতি? জানা গেছে, সরকারের কর ফাঁকি দিকে কেউ কো-অপারেটিভ ব্যাংকে টাকা জমিয়েছে। কেউবা পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল সম্পত্তি কিনে রেখেছে। ২০১৯ সালে এই ধরনের ঘটনা ধরা পড়েছিল আলিগড়ে। তবে এত বড় মাপের দুর্নীতির খবর এই প্রথম সামনে এলো।
কেউ চাট বিক্রি করেন। কেউ তেলেভাজা কচুরি। কেউবা চা-সিঙাড়া। খালি চোখে দেখলে মনে হবে অনটনে চলে তাদের সংসার। মাসে রোজগার হয়তো অল্প কিছু টাকা। কিন্তু ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরে এই ধরনের খুচরা পেশার সঙ্গে যুক্ত ২৫০ জনের ব্যাংক ব্যালেন্স নাকি কোটি কোটি টাকা। সম্প্রতি আয়কর দপ্তরের একটি তদন্তে উঠে এসেছে এমন চমকপ্রদ তথ্য। খবর জি নিউজের।
রাস্তায় চাট-সিঙারা-কচুরি-চা বিক্রি করেন এমন প্রায় ২৫০ জন কোটিপতির খোঁজ মিলেছে কানপুরে। তদন্তকারীরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে খুচরা বিক্রির সঙ্গে যুক্ত ওই কোটিপতিরা। কোনও রেজিস্ট্রেশন নেই। দিতে হয় না আয়কর। এমনকি ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার কোনও সার্টিফিকেট ছাড়াই দিনের পর দিন খাবার বিক্রি করেন তারা।
আয়কর দপ্তরের তদন্তে জানা গেছে, কানপুরে সামান্য ছাঁট মালের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তির কাছে তিনটা দামি গাড়ি রয়েছে। যা কিনতে হয় ঘাম ছুটে যাবে কোনও সাধারণ মানুষের। তদন্তে দেখা গেছে, বছরে এক টাকাও কর বা জিএসটি দেন না ওই সব খুচরা ব্যবসায়ীরা। অথচ কেউ কেউ চার বছরে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি কিনেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।