নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নীল-সাদা জার্সিতে দেশের হয়ে প্রথম ট্রফি জিতে স্বপ্নপূরণ হয়েছে লিওনেল মেসির। দেশে ফিরেও পেয়েছে বীরের সংবর্ধনা। ফলে আগামী কয়েকটা দিন ফেস্টিভ মুডে রয়েছেন আধুনিক ফুটবলের জাদুকর সহ আর্জেন্টিনার অন্যান্য প্লেয়াররাও। দেশের জার্সি গায়ে ট্রফি জিততে না পারার শাপমুক্তির আনন্দ উপভোগ করতে পরিবার সহ ছুটিতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন মেসি। কিন্তু প্রাথমিকভাবে তা ধাক্কা খেল। আর তার কারণ হল বিমান বন্দরে বোমাতঙ্ক।
জীবনে প্রথমবার আন্তর্জাতিক ট্রফি জয়ের কিছু দিনের মধ্যেই জীবনে প্রথমবার বোমাতঙ্কের সাক্ষী থাকলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা। মেসি নিজের চার্টার্ড বিমানে যাতায়াত করেন। কিন্তু ছুটি বেরোনোর কিছুক্ষণ আগেই রোজারিও বিমানবন্দরে বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এক ব্যক্তি দাবি করে বসেন বিমানবন্দরে একি ব্যাগে বোমা রাখা রয়েছে। এই খবর চাউর হতেই ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বিমানবন্দর চত্বরে। যুদ্ধকালীন তৎপরতা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। রোজারিয়ো বিমানবন্দরের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, ‘সকাল ১১টা ৫০ মিনিট নাগাদ বোমাতঙ্কের কারণে বিমানবন্দরে জরুরি অবস্থা চালু করা হয়। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে খালি করে দেওয়া হয় বিমানবন্দর।’
এই খবর পেয়ে কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মেসিও। বোমাতঙ্কের ধাক্কা খেল মেসির ছুটিতে যাওযার পরিকল্পনা। একাধিক বিমান পরিষেবা রোজারিও বিমানবন্দরের পক্ষ থেকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। তবে ঘণ্টা কানেকের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। দিও কর্তৃপক্ষ এখন পরিষ্কার করেননি যে বিমানবন্দরে আদৌ বোমা ছিল নাকি এটা শুধুই গুজব। তবে এই ঘটনার জেরে আপাতত নিজের ছুটি কাটানোর পরিকল্পনা বাতিল করে দিয়েছেন লিওনেল মেসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।