নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বুড়িয়ে গেলেও টেনিস কোর্টে দিব্যি দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। সেই রজার ফেদেরারই উইম্বলডনে গড়েছেন অনন্য এক কীর্তি। উন্মুক্ত যুগে উইম্বলডনে সবচেয়ে বেশি বয়সে জায়গা করে নিয়েছেন কোয়ার্টার ফাইনালে।
একদিন পর চল্লিশে পা দেবেন ফেদেরার। বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দিব্যি খেলে চলেছেন এই বয়সে। গতম্যাচেও ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। শেষ ষোলর ২ ঘণ্টা ১০ মিনিটের লড়াইয়ে গতপরশু ফেদেরার ইতালির লরেনৎসো সোনেগোকে হারিয়েছেন ৭-৫, ৬-৪, ৬-২ গেমে। সব মিলিয়ে ৫৮ বারের মতো শেষ আটের টিকিট পেয়েছেন ফেদেরার।
উইম্বলডনে আটবারের চ্যাম্পিয়ন ফেদেরার সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবেন দানিল মেদভেদেভ অথবা হুবার্ট হুরকাজের। ফেদারের কীর্তি গড়ার দিনে আরেকটি ইতিহাস গড়েছেন টেনিসের ১ নম্বর তারকা নোভাক জোকোভিচ। চিলির ক্রিস্টিয়ান গারিনকে ৬-২, ৬-৪, ৬-২ গেমে হারিয়ে পৌঁছে গেছেন নিজের ৫০তম কোয়ার্টার ফাইনালে।
ফেদেরারকে ম্যাচটি জিততে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। যদিও অভিজ্ঞতার কাছে শেষ পর্যন্ত হেরেছে তারুণ্য। অল ইংল্যান্ড টেনিস ক্লাবে বৃষ্টির মধ্যে খেলতে হয়েছে দুজনকে। শুরুটা ভালো করেও শেষ পর্যন্ত ছন্দটা ধরে রাখতে পারেননি সোনেগো। ম্যাচের প্রথম গেমে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। দুজনই সার্ভিস ভেঙেছেন পরস্পরের। সোনেগোর সার্ভিসে অ্যাডভান্টেজে চলে যান ফেদেরার। ঠিক ওই সময় আকাশ ভেঙে নামে বৃষ্টি।
প্রবল বৃষ্টিতে বেশ কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ থাকে। আর বৃষ্টির কারণে একসময় ছাউনি দিয়ে স্টেডিয়াম ঢেকে দেওয়া হয়। এরপর আবারও খেলা শুরু হলে শেষ পর্যন্ত বিজয়ীর হাসি হাসেন ফেদেরার। ম্যাচ শেষে ফেদেরার বলছিলেন, ‘এভাবে খেলাটা আমাদের কারোর জন্যই ভালো ছিল না। আমি এর আগেও এমন পরিস্থিতিতে খেলেছি, কিন্তু এই ছেলেরা একেবারে নতুন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।