নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) হেড অব মিডিয়া আহসান আহমেদ অমিত চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভারতের দিল্লির একটি হাসপাতালে ৩০ জুন বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে ইন্তেকাল করেন।তার মৃত্যুতে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সদালাপী অমিতের লাশ দেশে আনার চেস্টা করছে বাফুফে।দেশের ফুটবলের অভিভাবক সংস্থাটির দায়িত্বশীলরা বৃহস্পতিবার রাতে জানায়, রবি বা সোমবারের মধ্যে ঢাকায় আনা সম্ভব হতে পারে আহসান আহমেদ অমিতের লাশ।
এ প্রসঙ্গে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ শুক্রবার বলেন, ‘আমরা অমিতের মৃতদেহ ঢাকায় আনার চেষ্টা করছি। এ ব্যাপারে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন আমাদেরকে সহযোগিতা করছে। সহযোগিতা করছে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন এবং দিল্লি ও কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশন।’
অমিত কিডনি প্রতিস্থাপন করতে দিল্লি গিয়েছিলেন। সঙ্গে তার বাবা এবং আরও দুজন ছিলেন। সোহাগ আরো বলেন,‘ অমিতের সঙ্গে থাকা তিনজনের করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে, অমিতের মৃত্যু করোনায় হয়নি-এমন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করার কাজগুলো করতে হবে। এ কাজগুলো সম্পন্নের ওপর নির্ভর করছে তারা কবে নাগাদ দিল্লি থেকে তার মরদেহ নিয়ে রওনা দিতে পারবেন। যদি ফ্লাইটে মৃতদেহ দিল্লি থেকে কলকাতা আনা যায় তাহলে রোববারের মধ্যেই তা দেশে পৌঁছবে বলে আশা করছি। না হলে হয়তো আরও একদিন দেরি হতে পারে।’
অমিতের বাবা ও তার সঙ্গে থাকা দুজনের দেশে ফেরার পর কোয়ানেন্টিনের বিষয়টিও আছে। বাফুফে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করছে, যাতে তাদের কোয়ানেন্টিন বাদ করা যায়। অন্তত অমিতের বাবাকে যেন দেশে প্রবেশ করে কোয়ানেন্টিনে থাকতে না হয় সে চেষ্টাও করছে বাফুফে। কারণ অমিতের বড় ভাইও স্ট্রোক করে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বড় ভাইয়ের স্ট্রোকের খবর পাওয়ার পরই স্ট্রোক করে মারা যান ক্রীড়াঙ্গনের অতি প্রিয় মানুষ অমিত। যে হাসপাতালে অমিত ইন্তেকাল করেন সেখানেই ২২ জুন তার একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।