মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রাজনৈতিক বিরোধিতা যতই থাক, অতিথি বলে কথা। তার উপর আবার পুরো ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাই শনিবার অমিত শাহের আপ্যায়ন এলাহি আয়োজন হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সচিবালয় নবান্নে। বাঙালি-গুজরাটি মিলিয়ে ৫৬টি পদ দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়েছে তাকে।
এসব পদের মধ্যে ছিল স্টার্টারে বাদাম পেস্তা টার্ট, পালক কাজু পকোড়া, খান্ডভি শট, কয়েন কুড়কুড়ে চাট। তা শেষ হতেই মধ্যাহ্নভোজে ছিল একেবারে বাঙালি মেনু। নাম ‘সোনার বাংলা’। মোচার কাটলেট, রাধাবল্লভি, লুচি আর কষা আলুর দম। এছাড়া মিঠা চানা ডাল, ধোকার ডালনা, ভেজ ফ্রায়েড রাইস, প্লাস্টিক চাটনি, লাচ্ছা ভেজিটেবল স্যালাদ। তবে শুধু বাঙালি খাবারই নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাতে পড়েছে গুজরাটি খাবারও। নাম ‘আপনো গুজরাট’।
সাইড ডিশে ছিল ম্যাঙ্গো শ্রীখণ্ড, খাট্টা ধোকলা, খান্ডভি, কাজু কিসমিস পোলাও, পনির দো পেঁয়াজা, চিনা স্টাফড পটল, উন্ডিয়ার সবজি, কুড়কুড়ে ভিন্ডি, আদ্রকি লাচ্ছা গোবি, মটর কচুরি, পুরন পুরি, ফুলকা, ধনেপাতার চাটনি, খেজুর কিসমিসের চাটনি। শেষ পাতে মালাই পেস্তা রোল, কেশর রসমালাই, নলেন গুড়ের সন্দেশ, কাঁচাগোল্লা, কোলাভেরি ডি, মালপোয়া, রাবড়ি, রেড ভেলভেট, কুলফি ফালুদা, বাদাম কুলফি উইথ ম্যাঙ্গো ক্রাশ।
এতরকম আয়োজন থাকলেও অমিত শাহ অবশ্য স্বাভাবিকভাবেই এত কিছু খাননি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খেয়েছেন ১ টুকরো ধোকা, মিক্সড ভেজ সবজি, পনির, একটা কচুরি, ঠেপলা (গুজরাতি রুটি), সামান্য পোলাও, ডাল ও পাঁপড়। আর মিষ্টি বলতে একটু সন্দেশ ভেঙে খেয়েছেন। তবে শুধু খাওয়া-দাওয়া নয়, অতিথির জন্য উপহারও ছিল নবান্নের তরফে। সেই তালিকাও নেহাত কম নয়। ডোকরার দূর্গামূর্তি, বাঁকুড়ার ঘোড়া, কাথাস্টিজের উত্তরীয়র পাশাপাশি ছিল দই-মিষ্টিও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।