বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারনার মামলায় খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিমকে কারাগারে প্রেরনের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বিজ্ঞ কলাপাড়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট শোভন শাহরিয়ার’র আদালত রবিবার (২৭ জুন) প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম’র জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে প্রেরনের এ আদেশ প্রদান করেন। একই আদেশে বিজ্ঞ আদালত মামলার অপর দু’আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করেছেন।
এর আগে আবদুর রহিম অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারনার মামলায় ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ বাদীর সাথে আপোষ শর্তে বিজ্ঞ আদালতের অনুকম্পায় জামিন লাভ করেন। দীর্ঘদিনেও বাদীর সাথে আপোষ না করায় রবিবার মামলার ধার্য তারিখে মামলাটি কার্য তালিকায় এলে বিজ্ঞ আদালত তার জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে প্রেরনের আদেশ দেন।
প্রসংগত, প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, তার ভাই ফারুক ও ভাতিজা হালিম সহ পরিবারের ৫ জন কুয়াকাটার ব্যবসায়ী মিলন হাওলাদার ও তার ব্যবসায়ী বন্ধু আবদুস সোবাহান’র নিকট থেকে ২০ আগষ্ট ২০১৬ লতাচাপলী মৌজার ৪০ শতাংশ জমি বিক্রয়ের জন্য ৩০০ টাকার নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে ১৩ লক্ষ টাকা গ্রহন করেন। এরপর দীর্ঘদিনেও বাদীর পাওনা টাকা ও তার অনুকূলে উক্ত পরিমান সম্পত্তির দলিল রেজিষ্ট্রী করে না দেয়ায় বাদী মহিপুর থানা পুলিশ ও স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি কলাপাড়া ইউএনও কে বিষয়টি জ্ঞাত করার পরও কোন ফয়সালা না পাওয়ায় ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করেন। এরপর বিজ্ঞ আদালত মামলার অভিযোগের বিষয়ে কলাপাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ বিজ্ঞ আদালত আ: রহিম সহ তিন জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।