প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
তরুণ নির্মাতা সাজ্জাদ খানের প্রথম ছবি সাহস প্রদর্শনযোগ্য নয় বলে মত দিয়েছে সেন্সর বোর্ড। খুব শিগগিরই সিনেমাটির প্রযোজকের কাছে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও সেন্সর সূত্রে জানা যায়। জানা গেছে, সাহস গেলো সপ্তাহে সেন্সরে প্রদর্শিত হয়। ছবিটি দেখার পরই বোর্ড সদস্যরা এই সিদ্ধান্ত নেন।
সেন্সর বোর্ড সূত্রে জানা যায়, অশ্রাব্য সংলাপ, গালাগালি এবং অতিরিক্ত ভায়োলেন্সের জন্য ছবিটি সেন্সর সনদ পায়নি। তাই সেন্সর বোর্ড সদস্যরা কর্তন দেয়নি। এর ফলে ছবির আর কিছুই থাকবে না। এতে কাহিনীর ধারাবাহিকতা রক্ষা করা কঠিন হবে। তাইতো সেন্সর বোর্ড সদস্যরা ছবিটি প্রদর্শনযোগ্য নয় বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
ছবিটির পরিচালক সাজ্জাদ খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, "আমরা চিঠি পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নিবো। তবে আমি ঠিক বুঝতে পারছি না কেন চলচ্চিত্রটি নিষিদ্ধ করা হলো। আপত্তির জায়গাটা ঠিক কোথায়।"
‘সাহস’ প্রযোজনা করেছে শাপলা মিডিয়া। এর প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিয়া হক অর্ষা ও অভিনেতা মোস্তাফিজুর নূর ইমরান। গল্পে তাদের নাম নীলা ও রায়হান। দু’জন অভিনয় করেছেন স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রে। আরও আছেন খাইরুল বাসার, রাজু, তুর্যসহ অনেকে। এছাড়াও এর বিভিন্ন চরিত্রে বাগেরহাটের থিয়েটার রেপার্টরির সদস্যরা অভিনয় করেছেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে চলচ্চিত্রশিল্পকে ‘নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের’ অভিযোগে পরিচালক অনন্য মামুনের ‘মেকআপ’ সিনেমাটি ‘অপ্রদর্শনযোগ্য’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিল সেন্সর বোর্ড। সংশোধনের পর ছবিটি এবার সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে। আগামী ২৫ জুন ছবিটি হলে মুক্তি পাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন পরিচালক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।