পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খুনের মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির বদলে প্রায় তিন বছর কারাগারে থাকা মিনু আক্তার অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেলে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। এর আগে দুপুরে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ শরিফুল আলমের আদালত মিনুকে মুক্তির আদেশ দেন। বাদীর আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, আদেশের কপি কারাগারে পৌঁছার পর মিনুকে মুক্তি দেয়া হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৬ সালের জুলাই মাসে নগরীর রহমতগঞ্জ এলাকায় কোহিনুর আক্তার বেবী নামে এক নারী খুন হন। এ মামলায় গ্রেফতার হন কুলসুম আক্তার ওরফে কুলসুমী। ২০০৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী কুলসুমী জামিন পান। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ কুলসুমীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। রায়ের দিন আসামি অনুপস্থিত থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন। এরপর ২০১৮ সালের ১২ জুন মিনুকে কুলসুমী সাজিয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করা হয়। সেদিন আদালতে তাকে কারাগারে পাঠান। চলতি বছরের ২১ মার্চ চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার বিষয়টি আদালতের নজরে আনে। তিনি জানান, কারাগারে পাঠানো প্রকৃত আসামি কুলসুমী নন। এরপর আদালত মিনু বেগমের জবানবন্দী নেন। তিনি মিনু কুলসুমী নন এবং কুলসুমীকে চিনেন না বলেও জানান। এক নারী তাকে চাল, ডাল দেবে বলে জেলে ঢোকান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।