Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

করোনা পরীক্ষা কোথায় ও কীভাবে

মো. আরাফাত রহমান | প্রকাশের সময় : ১৩ জুন, ২০২১, ১২:০২ এএম

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও করোনাভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নমুনা পরীক্ষার জন্য আগ্রহীর সংখ্যা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুায়ী, সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ২০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানের ল্যাবে কোভিড-১৯ এর নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রথম যে জিজ্ঞাসা থাকে তা হল, কম খরচে এবং সহজেই কীভাবে পরীক্ষাটি করা সম্ভব?

শুরু থেকে করোনার পরীক্ষা হচ্ছিল বিনামূল্যে। কিন্তু গত ২৯ জুন ২০২০ থেকে করোনা পরীক্ষা করার জন্য ফি নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কারণ টেস্ট বিনামূল্যে হওয়ার ফলে অধিকাংশ মানুষ উপসর্গ ছাড়াই পরীক্ষা করার সুযোগ গ্রহণ করছিল। এমন পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য এবং অপ্রয়োজনীয় টেস্ট পরিহার করার লক্ষ্যে ফি নির্ধারণ করে সরকার। সাধারণ মানুষের জন্য বর্তমানে নির্ধারিত সরকারি হাসপাতাল ও ল্যাবে গিয়ে নমুনা জমা দিলে এবং সরকারি বুথ ও হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী থেকে সংগ্রহ করা নমুনার জন্য মাত্র ১০০ টাকা আর বাড়ি থেকে নমুনা সংগ্রহ করলে মাত্র ৩০০ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আগে যেটা ছিল যথাক্রমে ২০০ ও ৫০০ টাকা।

অপরদিকে দেশে অবস্থানরত সাধারণ মানুষের জন্য বেসরকারি হাসপাতালে বা নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে নমুনা দিলে পরীক্ষায় দিতে হবে ৩ হাজার টাকা, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করলে দিতে হবে ৩ হাজার ৭০০ টাকা, যা এতদিন ছিল ৪ হাজার ৫০০ টাকা। আর, বিদেশ গমনেচ্ছু যাত্রীদের করোনা পরীক্ষায় দিতে হবে ২ হাজার ৫০০ টাকা। ইতোপূর্বে বেসরকারি হাসপাতালে বিদেশ গমনেচ্ছুদের করোনা পরীক্ষায় ৩ হাজার টাকা ফি দিতে হতো। সরকারি ল্যাবগুলোতে বিদেশ গমনেচ্ছু স্মার্ট কার্ডধারী শ্রমিকদের কোভিড-১৯ মুক্ত সনদ দিতে নমুনা পরীক্ষার ফি মাত্র ৩০০ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। এর আগে বিদেশে যাওয়ার আগে নভেল করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার জন্য সরকারি ফি ১ হাজার ৫০০ টাকা দিতে হত। ব্যাপক প্রচারণা ও সঠিক তথ্য জানার অভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক মানুষই জানে না, সরকার অনেক কম খরচে এবং সহজে ভর্তুকি দিয়ে সর্বসাধারাণের জন্য সারাদেশে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে।
ঢাকায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোভিড-১৯ পরীক্ষায় নমুনা সংগ্রহের কেন্দ্রগুলোর নাম তুলে ধরা হল: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), ঢাকা মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, চাইল্ড হেলথ কেয়ার রিসার্চ ফউন্ডেশন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল, উচ্চতর বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল, পিলখানার বর্ডার গার্ড হাসপাতাল, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট, আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি ও সিএমএইচ, রোগতত্ত¡, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টার, ন্যাশনাল পোলিও মিজেলস ল্যাবরেটরি (এনপিএনএল-আইপিএইচ), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক উদারাময় গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইসিডিডিআরবি)।

ঢাকার বাইরে যেসব জায়গায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয় সেগুলো হল: বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি), চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম ভেটেরেনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ, রংপুর মেডিকেল কলেজ, রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল আরটি-পিসিআর ল্যাব, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা মেডিকেল কলেজ, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ, ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ, নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতাল, এবং কোভিড-১৯ পিসিআর ল্যাব, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ঢাকায় নমুনা পরীক্ষা করা যাবে: এভারকেয়ার হসপিটাল, স্কয়ার হসপিটাল, প্রাভা হেলথ বাংলাদেশ লিমিটেড, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, আনোওয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, বায়োমেড ডায়াগনস্টিকস, ইউনাইটেড হসপিটাল লিমিটেড, ল্যাবএইড হাসপাতাল (ধানমন্ডি ব্রাঞ্চ), ডিএমএফআর মলিকিউলার ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, ডিএনএ সল্যুশন লিমিটেড, ডা. লাল প্যাথ ল্যাবস বাংলাদেশ লিমিটেড, সি এস বি এফ হেলথ সেন্টার, আইচি হাসপাতাল লিমিটেড, জয়নুল হক সিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, সি আর এল ডায়াগনস্টিকস, আহছানিয়া মিশন ক্যান্সার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, এ এম জেড হসপিটাল লিমিটেড, দি ডিএনএ ল্যাব লিমিটেড, আল-হেলাল স্পেশালাইজড হাসপাতাল, জাপান মেডিকেল সেন্টার, গ্রীণ লাইফ হাসপাতাল লিমিটেড, আলোক হেলথকেয়ার লি.। পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার (ধানমন্ডি ব্রাঞ্চ), আদ-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, আজগর আলী হাসপাতাল, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, গুলশান ক্লিনিক লিমিটেড, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্সেস জেনারেল হসপিটাল, কেয়ার মেডিকেল কলেজে, অথেনটিক ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন লিমিটেড, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ফেমাস স্পেশালাইজড হাসপাতাল, নোভাস ক্লিনিক্যাল রিসার্চ সার্ভিসেস লিমিটেড, মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেড (মিরপুর ব্রাঞ্চ), আল-জামী ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ঢাকা স্টেম হেলথ কেয়ার, প্রাইম ডায়াগনস্টিক লিমিটেড, বিআরবি হাসপাতাল লিমিটেড, প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট লিমিটেড (বাড্ডা ব্রাঞ্চ), বসুন্ধরা মেডিকেল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডায়নামিক ল্যাব, হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, ইমপালস মলিকুলার ডায়াগনস্টিক ল্যাবরেটরি, ক্রিস্টাল ডায়াগনস্টিক, ভিক্টোরিয়া হেলথকেয়ার লি., মোহাম্মদপুর, গ্রীণ ক্রিসেন্ট হেলথ সার্ভিসেস, আশিয়ান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং মীম মেডিকেল সেন্টারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (পিজি হাসপাতাল) ফিভার ক্লিনিকে মাত্র ১৩০ টাকায় করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার জন্য অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতিটি খুবই সহজ। প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে যেতে হবে (https://bsmmu.edu.bd)। সেখান থেকে All Men নির্বাচন করে প্রথমে COVID-19 এবং তারপর Services অপশন সিলেক্ট করতে হবে। সেখানে পাওয়া যাবে Appointment for fever clinic অপশনটি। এই অপশনে ক্লিক করলে দেখা যাবে কিছু নির্দেশনাবলী। ১) অন্তঃসত্ত্বা নারীদের করোনা পরীক্ষা করানোর জন্যে কোন অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর প্রয়োজন নেই। তারা যথাসময়ে সরাসরি উপস্থিত হয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরীক্ষা করাতে পারবেন। ২) বিএসএমএমইউ ফিভার ক্লিনিকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে চাইলে ‘অ্যাপয়েন্টমেন্ট ফর্ম’ পূরণ করতে হবে। ৩) অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণকারীদের মোবাইল নম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট নম্বর (+৮৮০১৫৫২১৪৬২০২) থেকে প্রেরিত এসএমএসটি প্রদর্শনপুর্বক উল্লেখকৃত সময় অনুযায়ী ফিভার ক্লিনিকে এসে চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করতে হবে। ৪) বিশেষ কোটায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রাপ্তদের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের সময় নিয়োগকর্তা বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত স্বীকৃত ও গ্রহনযোগ্য পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে। ৫) Follow up Testing বা পুনরায় টেস্ট করানোর বিষয়ে নির্দেশনা: National Guideline on Management of Corona Virus Disease 2019 (COVID 19) Version ৭ অনুযায়ী হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ বা কাজে যোগদানের জন্যে Follow up Testing বা পুনরায় টেস্ট করিয়ে নেগেটিভ ফলাফল নিশ্চিতকরন বা প্রদর্শন বা জমাদানের কোন বাধ্যবাধকতা নেই। এমতাবস্থায় বিএসএমএমইউ এর ফিভার ক্লিনিকে শুধু মাত্র সন্দেহভাজন রোগীদের সেবা গ্রহণ ও পরীক্ষা সুযোগ নিশ্চিত করার জন্যে Follow up Testing এর উদ্দেশ্যে আগত কাউকে পরীক্ষা করা হবে না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সহযোগিতা করার জন্যে অনুরোধ করা হচ্ছে। ৬) কোভিড ১৯ পরীক্ষার ফি. যে সকল রোগীর কোভিড ১৯ পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন হবে, তাদেরকে সরকার নির্ধারিত পরীক্ষার ফি হিসেবে একশত টাকা পরিশোধ করতে হবে। এবং ৭) অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার পর সু-নির্দিষ্ট কারণ ব্যতীত কেঊ অনুপস্থিত থাকলে কর্তৃপক্ষ পরবর্তী সময়ে তার মোবাইল নম্বরে কোন অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রদান না করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট ফর্মে কোটার ধরন উল্লেখ আছে যেমন: সাধারণ/স্বাস্থ্য সেবাদানকারী/সাংবাদিক/মুক্তিযোদ্ধা/বিএসএমএমইউ/প্রকৌশলী/কৃষিবিদ/ব্যাংকার/বাহিনীসমূহ (আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী/প্রতিরক্ষা/আনসার ভিডিপি)। যেকোন একটি নির্বাচন করতে হবে। তারপর রোগীর নাম, মোবাইল নম্বর, বয়স, লিঙ্গ, জেলা, উপজেলা, গ্রাম/এলাকা ও অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার জন্য সময় (সকাল ০৯:০০ - ০৯:৫৯, সকাল ১০:০০ - ১০:৫৯, সকাল ১১:০০ - ১১:৫৯, দুপুর ১২:০০ - ১২:৫৯, দুপুর ০১:০০ - ০১:৫৯, যেকোন একটি নির্বাচন করতে হবে) নির্বাচন করে সাক্ষাৎকার নিশ্চিত করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, সকাল ০৮:০০ থেকে ০৯:০০টার মধ্যে এই অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করতে হবে। নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে নমুনা দিয়ে আসলে ঐদিন রাতের মধ্যেই পরীক্ষার ফলাফল সংশ্লিষ্ট মোবাইল নম্বরে চলে আসবে। এছাড়া প্রয়োজনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল নম্বর দিয়ে করোনা পরীক্ষার ফলাফল সম্বলিত সার্টিফিকেট ডাউনলোড করে নেয়া যাবে।
লেখক: সহকারী কর্মকর্তা, ক্যারিয়ার এন্ড প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস বিভাগ, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়



 

Show all comments
  • Sanaul Haque sujon ৩০ জুন, ২০২১, ১১:২৫ এএম says : 0
    Amar onek gola betha
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Abdus sattar ১৫ জুলাই, ২০২১, ১:৫২ পিএম says : 0
    আমি করোনা পরিক্ষা করবো
    Total Reply(0) Reply
  • সুলতান মাহমুদ ২৭ জুলাই, ২০২১, ৯:২৮ এএম says : 0
    কোন মন্তব্য নাই
    Total Reply(0) Reply
  • MARUF ২৮ জুলাই, ২০২১, ৭:৫৫ পিএম says : 0
    কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রীতে টাকা ছাড়া স্যাম্পল নেয় না। দালালরাই সব হ্যান্ডল করে।
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ ফুলমিয়া ২৩ অক্টোবর, ২০২১, ৮:১৯ পিএম says : 0
    করুনা টেসট
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনা পরীক্ষা
আরও পড়ুন