বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
এবার ঢাকামুখী যাত্রীদের ঢল নামতে শুরু করেছে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ঘাটে ।পরিবার-পরিজনের সাথে ঈদ উদযাপন শেষে আগেভাগেই রাজধানী ঢাকার কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ।
অন্যদিকে ঈদের আগে বাড়ি ফিরতে না পারা অনেক যাত্রী আবার ঈদের দুইদিন পর যাচ্ছেন বাড়িতে। এতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে উভয়মুখী যাত্রীদের চাপ দেখা দিয়েছে। তবে দৌলতদিয়া ঘাটে এবার ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ বেশি।
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের উভয় ফেরি ঘাটে যাত্রীদের জট রয়েছে। ফেরি সঙ্কট না থাকলেও গণপরিবহন অভাবে এসব যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া। দক্ষিণাঞ্চলে গণপরিবহন চালু থাকলে ঈদ ফেরত যাত্রীদের দূর্ভোগ অনেকটাই লাঘব হত এবং ভাড়াও কম লাগত।
রোববার সকালে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকা ঘুরে সরেজমিন দেখা যায়, এখনো ঘরমুখি হচ্ছে শতশত যাত্রী। এদিকে ছুটি শেষে প্রথম কর্মদিবসে অনেকে কর্মমুখি হতে শুরু করেছেন। এতে উভয় ফেরি ঘাটে যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ রয়েছে। সহজে ফেরি পার হতে পারলেও গণপরিবহন সঙ্কটে মহাসড়কে ঘরমুখি ও কর্মমুখি যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। আর যাত্রী দূর্ভোগ লাঘবে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ সার্ভিস চালু করার দাবি জানিয়েছেন যাত্রীরা। অ্যাম্বুলেন্স ও ছোট গাড়ি ১৫টির কম হলে ফেরি ছাড়চ্ছে না। এতেও যাত্রীদের ঘাটের ফেরিতে উঠে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ শেখ জানান, এই নৌরুটে বর্তমান ছোট বড় ১৫টি ফেরি চলাচল করছে। তবে এখন শুধু অ্যাম্বুলেন্স, প্রাইভেটকার-মাক্রোবাস ও পণবাহী ট্রাক এবং যাত্রী নদী পারাপার করা হচ্ছে। তবে এখন যানবাহনের চাপ না থাকলেও যাত্রীদের চাপ রয়েছে উভয় পারের ফেরি ঘাটে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।