নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এএফসি কাপের প্লে-অফ পর্বে ঢাকা আবাহনী লিমিটেডের ভেন্যু জটিলতা এখনও কাটেনি। প্লে-অফের ম্যাচে গত ১৪ এপ্রিল ঢাকায় মালদ্বীপের ঈগলস ক্লাবের বিপক্ষে মাঠে নামার কথা ছিল আবাহনীর। কিন্তু প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে দেশব্যাপী লকডাউন থাকায় ম্যাচটি ঢাকায় আয়োজন করা সম্ভব হয়নি।
টুর্নামেন্টের অভিভাবক এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) অংশগ্রহণকারী তিন ক্লাবকে ভেন্যু জটিলতা কাটানোর জন্য সভা করে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছিল। ব্যাঙ্গালুরু এফসি, ঈগলস ক্লাবের সঙ্গে কথা বলে আবাহনীকে সমন্বয় করার উপদেশও দিয়েছিল এএফসি। বৃস্পতিবার রাতে সে সভাটি হয়েছে অনলাইনে। সভায় বাংলাদেশ ও ভারতের দুই ক্লাবের কর্মকর্তারা অংশ নিলেও মালদ্বীপের কেউ যোগ দেননি।
এ সভাতে নিজেদের মাঠে ম্যাচ আয়োজন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ব্যাঙ্গালুরু এফসি এবং ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। এর আগে মালদ্বীপেই দু’টি ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মালদ্বীপ অপারগতা প্রকাশ করে। এখন আবাহনী চাইছে লকডাউন উঠে গেলে আাগামী মাসের শুরুর দিকে মালদ্বীপের ক্লাব ঈগলসের বিপক্ষে ঢাকায় খেলতে। আর এই ম্যাচ জিতলে তখন ভারতের গোয়াতে গিয়ে বেঙ্গালুরু এফসির বিপক্ষে মুখোমুখি হতে হবে জয়ী দলকে।
আবাহনী লিমিটেডের ম্যানেজার সত্যজিৎ দাশ রুপু শুক্রবার বলেন, ‘আমরা বৃস্পতিবার রাতে ভারতের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে ব্যাঙ্গালুরু এফসি এবং অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের প্রতিনিধি ছিলেন। মালদ্বীপের কেউ থাকতে পারেননি। এখন আমরা ঢাকা বা গোয়ার এক জায়গায় ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছি।’
লকডাউনের কারণে ঘরোয়া ফুটবল বন্ধ করে দেয়ার কারণেই ১৪ এপ্রিল ঢাকায় আবাহনী ও ঈগলসের ম্যাচটি হতে পারেনি। এখন কি সম্ভব?
এই প্রশ্নে রুপুর উত্তর,‘২৮ এপ্রিল দেশে লকডাউন শেষ হচ্ছে। ঘরোয়া লিগের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে ৩০ এপ্রিল। লিগ চলতে পারলে এএফসি কাপের ম্যাচও চলা সম্ভব। সেক্ষেত্রে আমরা দেখবো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয় কিনা। যদি ফ্লাইট চালু হয়, তাহলে ২ মে ঈগলসের বিপক্ষে ম্যাচটি আমরা খেলতে চাই ঢাকায়। সেভাবেই প্রস্তাব দেয়া হয়েছে এএফসিকে। কারণ, আমরা হোমে খেলার সুযোগ নষ্ট করতে চাইনা। আর যদি ফ্লাইট চালু না হয়, তাহলে গোয়ায় গিয়ে খেলবো বলে এএফসিকে জানানো হয়েছে। ব্যাঙ্গালুরুকে আমরা বলেছি তারা যেন ভারতের ভিসা নেয়ার ক্ষেত্রে আমাদেরকে সহযোগিতা করে। ওরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সহযোগিতা করার।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।