মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মহামারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার ঘাটতি দেখা দেয়ায় ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহরে ৭১টি কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এলাকা বান্দ্রায় বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সের (বিকেসি) টিকাকেন্দ্র অন্যতম। অথচ এ রাজ্যটিতেই করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি।
মুম্বাইয়ের মেয়র কিশোরি পেডনেকার শুক্রবার বলেন, ‘এমন অনেক টিকাকেন্দ্র রয়েছে যেখানে কোনো টিকাই নেই। ওইসব কেন্দ্রে টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ রাখা হয়েছে। শুনেছি ৭৬ হাজার থেকে এক লাখের মতো ডোজ আজ মুম্বাইয়ে আসবে। কিন্তু এ বিষয়ে সরকারিভাবে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’ এনডিটিভির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিকেসির ডিন রাজেশ দেরে বলেন, ‘সাধারণত একদিন আগেই পর্যাপ্ত টিকা পেয়ে থাকি আমরা। গতকালও টিকার কোনো সংকট ছিল না। গতরাতে আজকের টিকা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা আসেনি। আমাদের সংগ্রহে এখন কেবল ১৬০টি ডোজ রয়েছে।’
নাগরিক সংগঠন বৃহনমুম্বাই মিউনিসিপাল করপোরেশনের (বিএমসি) তথ্য অনুযায়ী, গোটা মুম্বাইয়ে ১২০টির মতো টিকাকেন্দ্র রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৭১টি কেন্দ্রে টিকা নেই। বাকি ৪৯টি কেন্দ্রে টিকা পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার ও বিএমসি। ৪০ থেকে ৫০ হাজার মানুষকে ওইসব কেন্দ্রের প্রতিটিতে টিকা দেয়া হয়।
মহারাষ্ট্র রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ তোপ গতকাল অভিযোগ করে বলেন, জনসংখ্যার তুলনায় মহারাষ্ট্রে টিকা সরবরাহ অপ্রতুল। অন্যদিকে গুজরাটের মতো বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলো পর্যাপ্ত টিকা পাচ্ছে।
তিনি বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে ভারতের রাজ্যগুলোর মধ্যে মহারাষ্ট্রে করোনার দৈনিক সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে রাজ্যে প্রতি সপ্তাহে ৪০ লাখ ও প্রতি মাসে ১ কোটি ৬০ লাখ টিকার প্রয়োজন। গুজরাটের তুলনায় মহারাষ্ট্রের জনসংখ্যা দ্বিগুণ। গুজরাট এক কোটি ডোজ পেয়েছে। আমরাও একই পরিমাণ টিকা পেয়েছি।’ সূত্র : এনডিটিভি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।