পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
বেপরোয়া ট্রাক চালকদের থামাতে হবে
দূরপাল্লার বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ইত্যাদির মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রায়ই আহত এবং নিহত হওয়ার খবর গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়। আর এসব দুর্ঘটনার জন্য ড্রাইভারদের বেপরোয়া ও প্রতিযোগিতার মনোভাব অনেকাংশেই দায়ী। রয়েছে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতাও। বিশেষ করে ট্রাক ড্রাইভারদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো চোখে পড়ার মতো। ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের চিত্র দেখে যে কারো মনে হতে পারে হাইওয়েটি শুধু মাত্র ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান চলাচলের জন্য প্রযোজ্য! তারা রাস্তার বাম থেকে ডানে কিংবা ডান দিক থেকে বামে অর্থাৎ ঘন ঘন লেন পরিবর্তন করে নিজদের ইচ্ছেমতো চলাচল করছে। ফলে প্রাইভেটকারগুলো গতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে হিমশিম খায়। কখনো বা সংঘর্ষ লেগে দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে। এছাড়াও গভীর রাতে ট্রাক ড্রাইভারদের একচেটিয়া আধিপত্য অধিক নজরে আসে। ট্রাক ড্রাইভারদের এমন স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ করতে হবে। এছাড়াও সকল প্রকার ট্রাক, লরি ও কাভার্ড ভ্যানগুলোকে রাস্তার শুধু বাম লেনে চলার জন্য বাধ্য করতে হবে এবং নিয়ম না মানলে জরিমানা করতে হবে। এব্যাপারে কর্তৃপক্ষের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
মামুন হোসেন
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা।
আমাদের দেশে পরাশোনার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগকে অনেক বড় করে দেখা হয়। আমার তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু আমার আপত্তি সেখানেই, যখন অন্যান্য বিভাগকে অবহেলার নজরে দেখা হয়। কিন্তু এই বৈষম্য কেন! কলা কিংবা বাণিজ্য বিভাগে যারা অধ্যয়ন করছেন তারা কী কোনো অংশে কম পড়ালেখা করেন? নাকি তারা না পড়েই ভালো নম্বর পায়? দেশে কি শুধু বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার কিংবা সায়েন্সের শিক্ষকরাই অবদান রাখেন? দেশে অন্য বিভাগ থেকে পড়ে আসাদের কোনো প্রয়োজন কি নেই? বিষয়টি বেভে দেখার সময় এসেছে। তাই আসুন, বিভাগ বা বিষয় নিয়ে হীনমন্যতা পরিহার করে সকলকে মূল্যায়ন করতে শিখি।
মাইশা শওকত
শিক্ষার্তী, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।