বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও জাতীয় দিবস উদযাপনে দেশী-বিদেশী হাজারো পর্যটকের ভিড় জমেছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের বেলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। শুক্রবার সকাল থেকেই পর্যটকের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠে সৈকত। লেম্বুর চর, ঝাউবন, গঙ্গামতির লেক, কাউয়ার চর, মিশ্রিপাড়া ও শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, রাখাইন তাঁতপল্লী, আলীপুর-মহিপুর মৎস্যবন্দরসহ দর্শনীয় স্পট এবং শুটকী পল্লীসহ ফিস ফ্রাইপল্লীতে রয়েছে পর্যটকদের উচ্ছ্বাসিত উপস্থিতি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সমুদ্রের ঢেউয়ে সাতার কাটাসহ সৈকতে দাড়িয়ে প্রিয়জনের সাথে সেলফি তুলে দিনটি উপভোগ করছেন পর্যটকরা। পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে টুরিস্ট পুলিশ, নৌ-পুলিশ তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে পর্যটকরা সামাজিক দূরত্ব এবং মাস্ক ব্যবহারের ছিল উদাসীন।
কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়িরা জানিয়েছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে দেশে বিভিন্ন স্থান থেকে আসা দর্শনার্থীরা কুয়াকাটায় ভিড় জমিয়েছে। এর ফলে স্থানীয় দোকান গুলোতে বেচা কেনা বেড়েছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিজম ব্যাবসায়ী হোসাইন আমির বলেন, গত দু’দিন ধরে পর্যটকদের ব্যাপক চাপ রয়েছে। আমরাও সাধ্য মত আগত পর্যটকদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. সোহরাব হোসেন বলেন, টুরিস্ট পুলিশ সর্বদা পর্যটকদের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। সৈকতেসহ পর্যটন স্পটগুলেতে পুলিশি টহল অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আমাদের টুরিস্ট পুলিশ মাইকিং করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।