প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
একসময় নিয়মিত নতুন নতুন সিনেমায় দেখা যেত ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী চম্পাকে। তার অভিনীত হিট সিনেমাও কম নয়। সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় চম্পা অভিনীত ‘বিশ্বসুন্দরী’। চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত সেই সিনেমাতেও চম্পার অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়। তবে করোনার কারণে এই মুহূর্তে কোনো কাজ করছেন না চম্পা। দাঁড়াচ্ছেন না লাইট, ক্যামেরা-অ্যাকশনের সামনে। আপাতত পরিবার ও ধর্মকর্ম নিয়েই ব্যস্ত গুণী এই অভিনেত্রী।
চম্পা বলেন, করোনার কারণে এখন আর কাজ করছি না। বাসায় সময় কাটাচ্ছি। ধর্মকর্ম আর ইবাদত-বন্দেগি করছি, বাসার বিভিন্ন কাজ করছি। তাছাড়া আধুনিক এই সময়ে মোবাইলের মাধ্যমে আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে কথা বলি খোঁজ-খবর নিয়ে সময় কেটে যাচ্ছে আমার।
১৯৮৬ সালে প্রয়াত শিবলী সাদিকের ‘তিন কন্যা’র মাধ্যমে সিনেমায় অভিষেক চম্পার। তারে আগে ১৯৮১ সালে প্রয়াত আব্দুল্লাহ আল মামুনের ‘ডুবসাঁতার’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয়ে পথচলা শুরু তার। আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের এক নম্বর নায়িকা চম্পা। সামাজিক, অ্যাকশন, ফোক-সব ধরনের চলচ্চিত্রে তিনি দারুণভাবে সফল হন।
গৌতম ঘোষের ‘পদ্মা নদীর মাঝি’, শাহজাহান চৌধুরীর ‘উত্তরের খেপ’ ও শেখ নেয়ামত আলীর ‘অন্যজীবন’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসেবে এ পর্যন্ত তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন চম্পা। সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে চাষী নজরুলের ‘শাস্তি’ এবং মুরাদ পারভেজের ‘চন্দ্রগ্রহণ’ চলচ্চিত্রের জন্য দুইবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এছাড়াও ‘শেরেবাংলা পদক’ পেয়েছেন এই অভিনেত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।