Inqilab Logo

রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আবারও যোগীরাজ্যে ঘটেছে অমানবিক ঘটনা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৫ মার্চ, ২০২১, ১২:০৫ এএম

আবারও যোগীরাজ্যে ঘটেছে অমানবিক ঘটনা। ১৭ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। কিন্তু সেই সম্পর্ক মানতে না পেরে মেয়েকে খুন করে ফেললেন বাবা। শুধু তাই নয়, ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলা কেটে মাথা আলাদা করে পুলিশ স্টেশনের উদ্দেশে হাঁটতেও থাকেন তিনি। শেষপর্যন্ত খবর পেয়ে চলে আসে পুলিশ। এরপরই গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত বাবাকে। ভারতীয় গণমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনে বৃহস্পতিবার সকালে এ খবর প্রকাশিত হয়। জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের হারদৌ জেলার একটি গ্রামে। বুধবার বিকেলে ওই নির্মম কাÐ ঘটায় অভিযুক্ত সর্বেশ কুমার। প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মেয়েকে খুন করেন। তারপর মাথা কেটে নির্লিপ্তভাবেই রাস্তা দিয়ে হেঁটে থানার উদ্দেশে যেতে থাকেন। গ্রামের মানুষও ওই দৃশ্য দেখে অবাক হয়ে যান। তারাই পুলিশে খবর দেন। এরপর দুজন পুলিশ ঘটনাস্থলে আসেন। তারাও ওই দৃশ্য দেখে অবাক হয়ে যান। এরপরই ভিডিও করতে থাকেন ওই পুলিশ কর্মকর্তারা। সর্বশেষের ব্যাপারে খুঁটিনাটি তথ্য জানার চেষ্টা করেন। আর অভিযুক্তও সব প্রশ্নেরই উত্তর দেন। তিনি জানায়, নিজেই মেয়েকে খুন করেছেন। দেহ এখনও ঘরেই রয়েছে। সর্বেশ কুমার বলেন, আমিই খুন করেছি। অন্য কেউ নেই। ঘরের দরজা বন্ধ রয়েছে। মেয়ের দেহও ঘরেই পড়ে আছে। পুলিশ কর্মকর্তারা তাকে রাস্তার পাশে বসতে বলে। অভিযুক্ত কোনো আপত্তি না জানিয়ে সেটাই করেন। পরবর্তীতে আরও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে তাকে গ্রেফতার করেন। কিন্তু বাবা হয়ে কেন এমন নৃশংস কাজ করলেন সর্বেশ? সংবাদ প্রতিদিন।

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ