মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের বালুরঘাট এলাকায় ব্যানারে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পায়ের নিচে মনীষীদের ছবি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুভাষচন্দ্র বসুসহ বেশ কয়েকজন মনীষীকে দেখা গেছে মোদির পায়ের নিচে। বালুরঘাটের বিভিন্ন প্রান্তে এমন ব্যানার ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ এবং থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বিজেপি সংসদ সদস্য সুকান্ত মজুমদার। তার দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করতে তৃণমূল পরিকল্পনামাফিক এমন কাজ করেছে।
বালুরঘাট থানার পতিরাম, বোল্লা এবং বাউল এলাকায় এমন একাধিক ব্যানার দেখা যায়। তাতে দেখা গিয়েছে, ব্যানারে প্রধানমন্ত্রীর পায়ের কাছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু-সহ বেশ কয়েকজন মনীষীর ছবি। ব্যানারের নিচে সৌজন্যে লেখা রয়েছে বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের নাম। বিষয়টি জানতে পেরেই ঘটনাস্থলে যান সাংসদ-সহ বিজেপি নেতা-কর্মীরা। চরম উত্তেজনা তৈরি হয়। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল নেতৃত্ব এই ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে বোল্লা এলাকায় জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা।
বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, “ব্যানারগুলিতে আমার নাম দিয়ে তৃণমূলের পক্ষ থেকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পায়ের নীচে মনীষীদের ছবি রয়েছে। এতে দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং মনীষীদের অপমান করা হয়েছে। পাশাপাশি আমাকে এবং বিজেপিকে কালিমালিপ্ত করার চক্রান্ত। আমাদের আইটি সেল থেকে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। কারণ, সোমবার রাতে শুভঙ্কর রায় নামে একটি প্রোফাইল থেকে আমাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে “সুকান্ত মজুমদার খেলা হবে।”
আগামী নির্বাচনে তৃণমূল এখানে জয়লাভ করতে পারবে না দেখে এই ধরনের কুৎসা করছে। আমরা বালুরঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।” অন্যদিকে, ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক রাজেন শীল বলেন, “তৃণমূলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ। প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা বার্তার ব্যানার বিজেপির তরফে লাগানো হয়েছে। কিন্ত মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখেই তারা তৃণমূলের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে।”
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন, আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।