পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
ঠিক করেছি, এক এগারোর ওপর আজ লিখবো। গতকাল সোমবার ছিল ১১ জানুয়ারি। ১৩ বছর আগে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদ সারাদেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন। প্রেসিডেন্ট ছাড়াও তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন। ঐদিন তিনি প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকেও ইস্তাফা দেন। অবশ্য ভিন্ন মত এই যে, প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন জরুরি অবস্থা জারি করতে চাননি। তাঁকে জরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য করা হয়েছিল। নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসকে প্রধান উপদেষ্টা করার অফার দেওয়া হয়। তিনি সেই অফার গ্রহণ করেননি। ১১ জানুয়ারি মধ্যরাতে ফখরুদ্দিন আহমেদকে ফোন করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলা হয় এবং প্রধান উপদেষ্টার পদ অফার করা হয়। পরদিন তিনি সম্মত হন এবং ঐদিনই সন্ধ্যায় তিনি এবং তার উপদেষ্টা পরিষদ শপথ গ্রহণ করে। শপথ গ্রহণের পর নতুন উপদেষ্টা পরিষদের প্রধান কাজ হয় ঐ বছর অর্থাৎ ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি নবম জাতীয় সংসদ গঠনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা। এর আগে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ৩০০টি আসনেই মনোনয়নপত্র দাখিল করে। কিন্তু ৩ জানুয়ারি ১৪ দলীয় জোট, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেয়। ৩ জানুয়ারি ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ৩ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সহ ১৪ দল ৩০০টি আসন থেকেই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে। নির্বাচনের মাঠে ছিল শুধুমাত্র বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট। এমন পরিস্থিতিতে ৩ জানুয়ারির ৮ দিন পর দেশে জরুরি অবস্থা জারি হয় এবং পরদিন ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
১১ জানুয়ারি এবং তার পূর্ববর্তী দিনগুলিতে, বিশেষ করে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ১১ জানুয়ারি ছিল রুদ্ধশ্বাস ঘটনাবলীতে ভরপুর। সেইসব রুদ্ধশ্বাস কাহিনী এবং তার নির্মোহ বিশ্লেষণ করাই ছিল আজকের কলামের উপজীব্য। কিন্তু এরমধ্যে এসেছে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়ার মতো একটি সংবাদ। সংবাদটি সাধারণ মানুষের জন্য দারুণ মাথা ব্যাথার কারণ। সেটি হলো, করোনা ভাইরাসের টিকা বাংলাদেশ কবে নাগাদ পাবে। এ নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা। সর্বশ্রেণির মানুষ টিকা প্রাপ্তির আশায় ব্যাকুল প্রহর গুনছেন। কারণ, এর সাথে বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের জীবন মরণের প্রশ্ন জড়িত। তাই হঠাৎ করে উদ্ভূত এই পরিস্থিতি সম্পর্কে সংক্ষেপে দু চারটি কথা বলার প্রয়োজন বোধ করছি। এরপর আমরা মূল আলোচনা, অর্থাৎ এক এগারোর আলোচনায় ফিরে যাবো।
দুই
টিকা পেতে বাংলাদেশের কিছুটা বিলম্ব হবে। এ সংক্রান্ত গত কয়েক দিনের তুমুল জল্পনা-কল্পনার পর গত ৭ জানুয়ারি বিলম্ব হওয়ার খবরটি জানিয়েছেন স্বয়ং ভারতীয় হাই কমিশনার দোরাই স্বামী। এই খবরটি বাংলাদেশের সব পত্র পত্রিকায় ছাপা হয়নি। আমি পড়েছি ‘দৈনিক ইনকিলাব’ এবং ‘দৈনিক সংগ্রামে’। ৮ জানুয়ারি ‘দৈনিক ইনকিলাবের’ প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত সংবাদের শিরোনাম, ‘সময় লাগবে ভ্যাকসিন আনতে / সাংবাদিকদের হাইকমিশনার।’ সংবাদে বলা হয়েছে, ‘ভারত থেকে ভ্যাকসিন আনতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাই স্বামী। তিনি বলেন, সরকার এবং অনেক প্রতিষ্ঠান এই প্রক্রিয়া জড়িত। তাই ভ্যাকসিন আনতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, এটি খুবই স্পর্শকাতর বিষয়। অন্য পণ্যের মতো নয়। এমনকি, কী পরিমাণ ভ্যাকসিন আসবে সেটাও নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশে ভ্যাকসিন আসতে কোনো বাধা বা নিষেধাজ্ঞা নাই।’
একই তারিখের ‘দৈনিক সংগ্রামের’ রিপোর্টের শিরোনাম, ‘ভ্যাকসিন কবে আসবে তা নিশ্চিতকরে বলা যাচ্ছে না: ভারতীয় হাইকমিশনার’। খবরে বলা হয়, ‘সিরাম ইনস্টিটিউট সমন্বিত অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার রপ্তানিতে বাধা নেই ভারতের। তবে নিজেদের ব্যবহারের পর প্রতিষ্ঠানটি কতোটা ভ্যাকসিন উৎপাদন করতে পারে তার ওপর নির্ভর করছে রপ্তানি। ভারত থেকে কবে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আসবে সেটা এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাই স্বামী। সরকার এবং অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান এটির সাথে জড়িত থাকায় ভ্যাকসিন আনতে হয়তো কিছুটা সময় লাগতে পারে। এটি খুবই স্পর্শকাতর বিষয়। কী পরিমাণ ভ্যাকসিন আসবে সেটিও নিশ্চিত নয়।’
বাংলাদেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা রপ্তানি করবে ভারতের বেসরকারি ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সিরাম ইনস্টিটিউট। অ্যাস্ট্রাজেনেকার ফর্মুলা নিয়ে ভারতে যে ভ্যাকসিন তৈরি করছে তার নাম হবে ‘কোভিশিল্ড’। গত ৪ জানুয়ারি সোমবার ভারত সরকার কোভিশিল্ডের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। রবিবার (১০ জানুয়ারি) পত্রিকায় দেখলাম আগামী ১৬ জানুয়ারি শনিবার থেকে ভারতে গণহারে ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হবে। ৪ জানুয়ারি ভারত সরকার এই মর্মে একটি আদেশ জারি করে যে, ভারতের অসহায়, দুর্বল ও নিরাপত্তাহীন (Vulnerable) জনগণের প্রয়োজন না মেটানো পর্যন্ত সিরাম ইনস্টিটিউটের ভ্যাকসিন অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করা যাবে না। সিরামের প্রধান সিইও বা প্রধান নির্বাহী অফিসার আদর পুনওয়ালাও ঐ নিষেধাজ্ঞার কথা বলেন। তবে তিনি আরো বলেন যে, এই মুহূর্তে তারা যত টিকা উৎপাদন করবেন সব ভারত সরকারের হাতে তুলে দেবেন। ঐ দিকে বাংলাদেশের ঔষধ প্রশাসন অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভারতীয় সংস্করণ কোভিশিল্ডের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সেবা সচিব আব্দুল মান্নান এবং বেক্সিমকো ফার্মার এমডি নাজমুল হাসান পাপন- সকলেই বলেছেন যে, বাংলাদেশ সময় মতই এই টিকা পাবে। এই আশ্বাস ভারত সরকার বাংলাদেশকে দিয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, ২ মাস ৭ দিন আগে ৫ নভেম্বর বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মা এবং ভারতের সিরামের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী ভারত মোট ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বাংলাদেশকে দেবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন যে, এটি হলো, জি টু জি চুক্তি। অর্থাৎ দুইটি দেশের সরকারের মধ্যে চুক্তি। বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি সব মহল থেকেই ভারতীয় আশ্বাসের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ভারতের কোনো পর্যায় থেকেই এ সম্পর্কে আজ পর্যন্ত কোনো কথা বলা হয় নাই। সিরামের সিইও আরো বলেছেন যে, ভারতের এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সমস্ত দেশকে সমহারে টিকা বণ্টনের ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে গঠিত কোভাক্স নামক বিশ্ব প্ল্যাটফরমও মার্চ/এপ্রিলের আগে কোনো টিকা বণ্টন করতে পারবে না। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ফ্রান্স মিলে কোভাক্স (ঈড়াধী) গঠন করেছে। ওদিকে বেক্সিমকোর তরফ থেকে বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশের ঔষধ প্রশাসন যেদিন ঐ টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দেবে, সেদিন থেকে এক মাসের মধ্যে সিরামের টিকা বাংলাদেশে আসবে। সেই মোতাবেক আগামী ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সিরামের প্রথম চালান ৫০ লক্ষ টিকা বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা। এরমধ্যে দোরাই স্বামীর বক্তব্য অতি দ্রæত টিকা পাওয়ার আশার ওপর পানি ঢেলে দিলো।
তিন
মূল আলোচনা থেকে আমরা অনেক দূরে সরে এসেছি। কিন্তু বিষয়টির অসাধারণ গুরুত্ব উপলব্ধি করে আমাকে এটি করতে হলো। এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভিসি অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন যে, আমাদের একটি মাত্র উৎস বা সূত্রের ওপর নির্ভর করা, অর্থাৎ শুধুমাত্র ভারতের ওপর নির্ভর করা উচিৎ ছিল না। চীন, রাশিয়া প্রভৃতি দেশের অপশন খোলা রাখা উচিৎ ছিল। সেই সেপ্টেম্বর মাসে যখন চীনের সিনোভ্যাক তৃতীয় ট্রায়ালের প্রস্তাব দেয়, তখন সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা উচিৎ হয়নি। চীন বলেছিল যে, তারা টিকা বণ্টনের ব্যাপারে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে এবং ১ লক্ষ ১০ হাজার ডোজ বিনামূল্যে দেবে। আমরা সেই প্রস্তাব বিবেচনা করায় অস্বাভাবিক বিলম্ব করি। ফলে চীন অন্য দেশে চলে যায়। এখন ঐসব দেশে চীনা টিকার প্রয়োগ শুরু হয়েছে এবং আমরা ভারতের আশায় পথ চেয়ে বসে আছি।
চার
এক এগারো তথা ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন জেনারেল মঈন উদ্দিন আহমেদ। তাঁর দক্ষিণহস্ত ছিলেন নবম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক মেজর জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী। পরবর্তীতে তিনি লে. জেনারেল পদে প্রমোশন পান। ফখরুদ্দিনের কেয়ারটেকার সরকার ছিল জেনারেল মঈনের সিভিলিয়ান ফেস। এক এগারোর ফখরুদ্দিন সরকারের প্রকৃত ক্ষমতা কোথায় নিহিত ছিল সেটি বোঝা যাবে ভারতের পরলোকগত প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জির লেখা থেকে। এটি তিনি লিখেছেন তাঁর আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থ The Coalition Years (১৯৯৬-২০১২) এর চতুর্থ খন্ডে। এই উদ্ধৃতি ছাপা হয়েছে ভারতের মর্যাদা সম্পন্ন ম্যাগাজিন India Today-তে। একই উদ্ধৃতি ছাপা হয়েছে ‘প্রথম আলো’ (English Desk: Updated 19 October 2017- 11:20). উদ্ধৃতির বাংলা হুবহু নিচে দিলাম।
‘প্রাক্তন ভারতীয় প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জি বলেন, তিনি ২০০৭-২০০৮ এ কেয়ারটেকার সরকারের আমলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদকে বলেছিলেন, সমস্ত রাজবন্দীকে মুক্তি দিতে।’ তিনি লিখেছেন, ‘২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ ৬ দিনের সফরে ভারতে আসেন। তিনি আমার সাথেও দেখা করেন। আমাদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আলোচনার সময় আমি তাকে রাজবন্দীদের মুক্তির গুরুত্ব বুঝাই।’ প্রণব তার পুস্তকে উল্লেখ করেছেন যে ঐ সময় সমস্ত বড় বড় রাজনৈতিক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। শেখ হাসিনাকেও কারাগারে পাঠানো হয়।’
প্রণবের লেখায় বলা হয়, ‘জেনারেল মঈন ভয় পাচ্ছিলেন যে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় যাওয়ার পর তাঁকে বরখাস্ত করা হবে। ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর (মঈনের) নিরাপত্তার ব্যাপারে তাঁকে নিশ্চিত করেন।’ তিনি লিখেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর তার যাতে চাকরি থাকে সে ব্যাপারে তাকে আমি আশ্বস্ত করি এবং এ ব্যাপারে আমি ব্যক্তিগতভাবে দায়িত্ব নেই। আমি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সাথে সাক্ষাৎ করতে চাই (অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাই)। উদ্দেশ্য ছিল, আমি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ করবো, এ ব্যাপারে তিনি যেন হস্তক্ষেপ করেন এবং খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনা উভয়ের কারা মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ভারতের তৎকালীন নিরাপত্তা উপদেষ্টা এমকে নারায়নণের মাধ্যমে আমার হস্তক্ষেপের ফলেই আমি বাংলাদেশের সমস্ত রাজবন্দীর মুক্তি এবং দেশটিতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করি।’
প্রণব মুখার্জি আরো লিখেছেন, ‘শেখ হাসিনা আমাদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু ছিলেন। কেয়ারটেকার সরকার (মঈনুদ্দিন ফখরুদ্দিনের সরকার) যাতে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে সে ব্যাপারে যথেষ্ট আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে তারা (ভারত) শেখ হাসিনাকে সাহায্য করে।’
পরলোকগত প্রণব মুখার্জির এই লেখাই সব কিছু ব্যাখ্যা করে (Self explanatory)। বিস্তারিত ব্যাখ্যার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না।
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।