নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইতালিয়ান সিরি আর এক বর্ষপঞ্জিতে অন্তত ৩৩ গোলের কীর্তি এতদিন ছিল কেবল তিন জনের। ৫৯ বছর আগে সবশেষ খেলোয়াড় হিসেবে তা গড়েছিলেন ওমার সিভোরি। গতপরশু রাতে পারমার মাঠে জোড়া গোল করে সেই ছোট্ট তালিকায় ঢুকে পড়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের কল্যাণে আসরের টানা নয়বারের চ্যাম্পিয়ন জুভেন্টাসও পেয়েছে ৪-০ গোলের বড় জয়।
২০২০ সালে ইতালির শীর্ষ লিগে রোনালদোর গোলসংখ্যা ৩৩টি। এর মধ্যে চলতি মৌসুমে মাত্র ৯ ম্যাচ খেলে তিনি লক্ষ্যভেদ করেছেন ১২ বার। ১৯৬১ সালে জুভেন্টাসের জার্সিতে সিভোরিও করেছিলেন ঠিক ৩৩ গোল। তাদের চেয়ে সিরি আর এক বর্ষপঞ্জিতে বেশি গোল আছে মোটে দুজনের। ১৯৫০ সালে গুন্নার নরডাল করেছিলেন ৩৬ গোল। তারও অনেক আগে ১৯৩৩ সালে করা ৪১ গোল নিয়ে চ‚ড়ায় আছেন ফেলিস বোরেল। রোনালদোর সামনে তালিকার উপরের দিকে উঠে যাওয়ার সুযোগও রয়েছে। চলতি বছর লিগে জুভেন্টাসের একটি ম্যাচ এখনও বাকি। আগামী মঙ্গলবার রাতে ঘরের মাঠে ফিওরেন্তিনার মুখোমুখি হবে তুরিনের বুড়িরা।
পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদোর ৩৩ গোল এসেছে ১৭৪টি প্রচেষ্টা থেকে। তিনি ডান পায়ে করেছেন ২৭ গোল, বাম পায়ে ৪ গোল এবং হেড করে ২ গোল। এই বছর সিরি আতে ২৬ গোল নিয়ে তার পেছনে আছেন লাৎসিওর চিরো ইমমোবিলে। পারমার বিপক্ষে একপেশে লড়াইয়ে দুই অর্ধে দুটি গোল করেন ৩৫ বছর বয়সী রোনালদো। ২৬তম মিনিটে আলভারো মোরাতার উঁচু ক্রসে হেড করে বল জালে পাঠান তিনি। এরপর ৪৮তম মিনিটে অ্যারন রামজির পাসে ডি-বক্সের ভেতর থেকে কোণাকুণি শটে লক্ষ্যভেদ করেন। তার নৈপুণ্যের আগে ২৩তম মিনিটে জুভেন্টাসকে এগিয়ে দিয়েছিলেন দেয়ান কুলুসেভস্কি। আর ৮৬তম মিনিটে স্বাগতিকদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন মোরাতা।
১৩ ম্যাচে ২৭ পয়েন্ট নিয়ে রোনালদোর জুভেন্টাস তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সমান পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে এক ম্যাচ কম খেলা ইন্টার মিলান। ১২ ম্যাচে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান নিজেদের করে রেখেছে এসি মিলান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।