পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রশিক্ষিত জনশক্তির কদর বিশ্বের দেশে দেশে। প্রশিক্ষিত কর্মীদের বেতন সাধারণ শ্রমিকদের চেয়ে অনেক বেশি। দক্ষিণ এশিয়ার বেশিরভাগ দেশই অধিক রেমিট্যান্সের জন্য প্রশিক্ষিত জনশক্তি বিদেশে প্রেরণ করে থাকে। বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক জনশক্তি বিদেশে কাজ করলেও প্রশিক্ষিত জনশক্তির সংখ্যা খুবই কম। তবে কয়েক বছরে ধরে বিভিন্ন সেক্টরে প্রশিক্ষিত জনশক্তি পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস জনশক্তিকে দক্ষ করার কার্যক্রমে বিপর্যয় নিয়ে এসেছে।
এমনিতেই করোনাভাইরাস প্রবাসী জনশক্তির ওপর ছোঁবল মেরেছে। তারপর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের জনশক্তিকে ‘দক্ষ জনশক্তি’ তৈরি করে বিদেশে পাঠানোর প্রচেষ্টায় ভাটা পড়ে গেছে। সারাবিশ্বে করোনাভাইরাসের পাদুর্ভাবে গত ১৭ মার্চ থেকে সারাদেশে সরকারি বেসরকারি ৪১৭টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টিটিসি) বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে ৬ লক্ষাধিক কর্মীর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। বেসরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতেও বিদেশে গমনেচ্ছুক হাজার হাজার কর্মী প্রশিক্ষণ নিতে পাড়ছেন না। অর্থনৈতিক দৈন্যদশার কারণে এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনভাতা পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।
জানতে চাইলে টিটিসি বন্ধ থাকায় দক্ষ জনশক্তি অভাব সৃষ্টির বিষয়টি স্বীকার করেন বিএমইটির মহাপরিচালক মো. শামছুল আলম। তিনি বলেন, টিটিসিগুলো পুনরায় চালু হলে আমরা দক্ষকর্মী তৈরিতে ঝাঁপিয়ে পড়ব ইনশাআল্লাহ। এতে জনশক্তি রফতানিতে সঙ্কট সৃষ্টি হবে না।
সূত্র জানায়, ২০১৫ সালে দেশের টিটিসিগুলোতে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯২ জন প্রশিক্ষণ লাভ করেছে। ২০১৬ সালে টিটিসিগুলোতে ৫ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৯ জন, ২০১৭ সালে ৮ লাখ ৩৯ হাজার ৭২৭ জন, ২০১৮ সালে ৬ লাখ ৮১ হাজার ৭৮৬ জন এবং ২০১৯ সালে ৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬৮ জন কর্মী প্রশিক্ষণ লাভ করেছে। করোনার কারণে চলতি বছর লাখ লাখ কর্মী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। বায়রার যুগ্ম মহাসচিব মো. মিজানুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, করোনা সংক্রমণের কারণে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রম বন্ধ থাকায় দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে মারাত্মক অবলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে আগেভাগেই বাস্তবমুখী উদ্যোগ নিতে হবে।
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামীতে দক্ষ জনশক্তির সঙ্কট চরম আকার ধারণ করবে। বেসরকারি পর্যায়ে আরটিও সনদপ্রাপ্ত বিশ্বমানে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোসহ অন্যান্য ট্রেনিং সেন্টার থেকে ট্রেনিংপ্রাপ্ত হাজার হাজার কর্মী বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে। স্বল্প সুদে এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোকে ঋণ সহায়তা দিয়ে চালুর উদ্যোগ নেয়া না হলে দক্ষ জনশক্তি রফতানিতে ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। গাজীপুরের টঙ্গীর বিসিক মিরাশপাড়াস্থ আরটিও সনদপ্রাপ্ত বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মনটেজ ট্রেনিং অ্যান্ড সার্টিফিকেশন (বাংলাদেশ) এর স্বত্বাধিকারী মো. নূরুল আমিন এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনা মহামারির কারণে বেসরকারি ট্রেনিং সেন্টারগুলো ভয়াবহ আর্থিক সঙ্কটে পড়েছে। সরকার বিভিন্ন খাতে প্রণোদনা দিয়েছে। কিন্তু দক্ষ জনশক্তি রফতানির মূল উৎস ট্রেনিং সেন্টারগুলোকে কোনো প্রকার প্রণোদনা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়নি। এতে আগামীতে দক্ষ জনশক্তি রফতানিতে চরম সঙ্কট দেখা দিতে পারে। ১২ বিঘা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত মনটেজ ট্রেনিং সেন্টার ১৬টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিয়ে এ যাবত প্রায় ৪০ হাজার দক্ষ জনশক্তি তৈরি করেছে। এসব দক্ষ কর্মীরা দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বি হচ্ছে। করোনা মহামারির কারণে মনটিজ ট্রেনিং সেন্টারের ৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতনভাতা পরিশোধ করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেসরকারি ট্রেনিং সেন্টারগুলোকে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ব ব্যাংক, এডিবি, ইউএস এইড, আএলওসহ বিভিন্ন সংস্থা সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে এটুআইয়ের মাধ্যমে এসব ট্রেনিং সেন্টারগুলো প্রতি বছর লাখ লাখ বেকার আধাদক্ষ কর্মীকে দক্ষতা অর্জনে নিরলস প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। করোনা মহামারির কারণে এসব দাতা সংস্থার আর্থিক সহায়তার কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। আরটিও সনদপ্রাপ্ত বিশ্বমানের ট্রেনিং সেন্টারগুলোর মধ্যে রয়েছে, মনটেজ ট্রেনিং অ্যান্ড সার্টিফিকেশন (বাংলাদেশ), আল ইসলাম টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার, ডলফিন ট্রেনিং সেন্টার, রিসডা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, বিসমিল্লাহ ট্রেনিং সেন্টার, আমিন ট্রেনিং সেন্টার, ব্রাক স্কিল ডেভেলোপ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, বসুন্ধরা ট্রেনিং সেন্টার, গ্রিনল্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার, মোটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ইউসিপ ট্রেনিং ইনস্টিটিউ ও সেইক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে টিটিসিগুলোতে প্রায় ৫০ শতাংশ পদই শূন্য রয়েছে। প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে টিটিসিগুলো বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে হিমসিম খাচ্ছে। জনশক্তি রফতানি খাতের সাফল্য ধরে রাখতে হলে দক্ষ কর্মী তৈরির বিকল্প নেই। বিএমইটি’র শীর্ষ কর্মকর্তা এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। প্রতি বছর সরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) এবং বেসরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ কর্মীরা চাকরি নিয়ে বহির্বিশ্বে গিয়ে প্রচুর রেমিট্যান্স দেশে পাঠাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এক কোটিরও বেশি কর্মী কঠোর পরিশ্রম করে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স আয় করছে। রেমিট্যান্সের ওপর ভর করেই একের পরে এক রেকর্ড গড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। প্রথমবারের মতো ৪০ বিলিয়ন ডলারের নতুন মাইলফলক অতিক্রম করেছে রিজার্ভ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন বৈধপথে রেমিট্যান্স আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ২১৫ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। একক মাস হিসেবে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এ যাবৎ কালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এর আগে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল চলতি বছরের জুলাইয়ে। ওই মাসে রেমিট্যান্স আসে ২৫৯ কোটি প্রায় ৫ লাখ ডলার। এর আগের মাস জুনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
এদিকে চলতি অর্থবছরের ৩ মাসে জুলাই-সেপ্টেম্বর রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময় রেমিট্যান্স এসেছিল ৪৫২ কোটি ডলার। সেই হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৪৮.৫৭ শতাংশ। অদক্ষ কর্মীর চেয়ে দক্ষ কর্মী বিদেশে পাঠাতে পারলে বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসবে। টিটিসিগুলোতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ থাকায় দক্ষ জনশক্তি যোগান দিতে না পারলে সোর্স কান্ট্রিগুলো বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে। এতে জনশক্তি রফতানিতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। বায়রার একাধিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছেন। কিছু কিছু প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শুধু ভার্চুয়াল ট্রেনিং চালু রয়েছে। কিন্তু টিটিসিগুলোতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বন্ধ থাকায় দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে মহাসঙ্কটের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
হজরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর সূত্র জানায়, করোনা সংক্রমণের দরুন মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে চাকরি হারিয়ে প্রতিদিনই শত শত প্রবাসী কর্মী খালি হাতে দেশে ফিরছে। গত ১ এপ্রিল থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাত, সউদী আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে চাকরি হারিয়ে দেশে ফিরেছেন ২ লাখ ৯ হাজার ২৪৫ জন প্রবাসী কর্মী দেশে ফিরেছে। প্রত্যাগত এসব প্রবাসী কর্মীদের যারা কাজ জানেন তাদের আরপিএল প্রকল্পের আওতায় সারাদেশের ৭০টি টিটিসি (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার) এবং ছয়টি ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজির (আইএমটি) মাধ্যমে বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। প্রত্যাগত কর্মীদের ১৭ পেশার মানুষকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে সরকারিভাবে তার কাজের অভিজ্ঞতার সনদ বিতরণ করা হবে।
স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণে অংশ নিতে তেমন সাড়া মিলছে না বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের। বিদেশে কর্মরত অনেক দক্ষ কর্মীরাও সার্টিফিকেট না থাকায় উচ্চ বেতন ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। প্রশিক্ষণ দেয়ার পর সনদপত্র পেলে বিদেশের কোম্পানীগুলো তাদের বেতন ভাতাসহ সুযোগ-সুবিধা বাড়বে। বিএমইটির পরিচালক (ট্রেনিং অপারেশন) ড. প্রকৌশলী মো. সাকওয়াৎ আলী ইনকিলাবকে জানান, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ফেরত আসা বিভিন্ন পেশার প্রবাসী কর্মীদের জন্য চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে সরকারি খরচে আরপিএল (রিকগনিশন অব প্রায়র লার্নিং) বা অভিজ্ঞতার স্বীকৃতি দিতে প্রশিক্ষণের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলছেন, আমাদের দেশের প্রবাসী কর্মীরা বিভিন্ন পেশার কাজে অভিজ্ঞ হলেও তাদের কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের সনদ না থাকায় তারা বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদের কাজের অভিজ্ঞতার সনদ দিতেই এ প্রশিক্ষণ দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক প্রত্যাগত কর্মীরা চারদিনের (তিনদিনের প্রশিক্ষণ ও একদিনের প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা) প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে পূর্ব অভিজ্ঞতার সনদ পাবেন। এ সনদ নিয়ে প্রবাসীরা ফিরে গেলে তাদের চাকরি ও বেতন-ভাতাদিসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আরও বৃদ্ধি পাবে। দেশে প্রথমবারের মতো প্রবাসী কর্মীদের আরপিএল প্রশিক্ষণের ঘোষণা দেয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আরপিএল প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক প্রবাসী কর্মীর সংখ্যা খুবই কম। গত ২০ অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র সাত শতাধিক প্রত্যাগত কর্মী প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছে।
বিএমইটির উপ-পরিচালক দেওয়ান মো. নাজমূল হক জানান, বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সহায়তায় নীলফামারী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও বগুড়া টিটিসিতে হ্যাভি ইকুইপমেন্ট অপারেটর কোর্স শিগগিরই চালু করা হবে। এতে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এছাড়া পাবনা, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম মহিলা ও খুলনা মহিলা টিটিসিতে হোটেল ম্যানেজমেন্ট কোর্স চালু করা হবে। এতে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে সাড়ে ১৪ কোটি টাকা। এসব প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য শিগগিরই শিক্ষক নিয়োগ চূড়ান্ত করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।