পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিভিন্ন স্থাপনা থেকে জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলা বন্ধ করতে সরকারকে হুঁশিয়ার করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। পুরনো ঢাকার মোগলটুলীতে জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম বদলানোর প্রতিবাদে গতকাল সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।
গয়েশ্বর বলেন, নাম মোছামুছি বন্ধ করেন। আর নাম লেখালেখিও বন্ধ করেন। আমরা রাজপথে এসেছি, মরতে হয় রাজপথে মরব। তারপরে জনগণের উপর জগদ্দল পাথর সরানোর দায়িত্ব আমাদের প্রত্যয়। এই কারণেই আমরা জিয়াউর রহমানের দল করি।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আপনার ভ্রাতুষ্পুত্র, তাকে একটু বলেন, বাবা একটু ধীরে চল। তোমার নিজের হাতে নাম লেখাতে হবে। যারাই জিয়ার নামের সাইনবোর্ড খুলছেন, তাদের হাতেই সাইনবোর্ড লাগাতে হবে। এই ইতিহাস আমরা সৃষ্টি করব।
একাত্তরে জিয়াউর রহমানের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে গয়েশ্বর বলেন, সেদিন আপনারা সবাই পালালেও জিয়াউর রহমান পালায়নি। বীরদর্পে বলেছিলেন, আই রিভোল্ট। এই নাম (জিয়াউর রহমান) মোছা যায় না, মুছতে গেলে নিজের নাম মোছা হয়ে যায়।
মানববন্ধনে বক্তব্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, কোভিড-১৯ টিকা কেনা নিয়ে ‘দুর্নীতি’ আড়াল করতে সরকারের পরিকল্পনায় জিয়াউর রহমানের নাম মোছার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর বিএনপির (দক্ষিণ) উদ্যোগে এই মানববন্ধনে ওই কমিটির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশারের পরিচালনায় এই কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আজিজুল বারী হেলাল, আবদুস সালাম আজাদ, যুবদলের মোরতাজুল করীম বাদরু, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের আবদুল কাদের ভুঁইয়া জু্য়লে, ছ্ত্রাদলের ফজলুর রহমান খোকন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।