পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দিল্লী তোষণনীতির কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য, করদ রাজ্যে পরিণত হয়েছে। সরকার জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাদের ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় আছে। সংসদ হলো ভোট ডাকাতদের অভয়ারণ্য। তারা মুক্তিযুদ্ধের ও স্বাধীনতার মূল চেতনা গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিনষ্ট করেছে। দেশের সার্বভৌমত্ব আছে কি না দেখা যায় না।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদী যুব সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানের অবৈধ অব্যাহতির প্রতিবাদ এবং চলমান খুন-ধর্ষণের পৃষ্ঠপোষকদের বিচারের দাবিতে স্বাধীনতা ফোরামের উদ্যোগে এই ‘প্রতিবাদী যুব সমাবেশ’ হয়।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ক্ষমতাসীন সরকারের সাথে জনগণের কোনো কাবিননামা তথা ভোট দেয়ার সম্পর্ক নেই। সুতরাং তাদেরকে তালাক দেয়া যাবে না। বরং বিতাড়িত করতে হবে। তিনি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বলেন, সেসময় মানুষ চেয়েছিল মুক্তি, কথা বলার অধিকার। কিন্তু করা হলো বাকশাল, সংবাদপত্র নেই। কিন্তু মানুষ যেই গণতন্ত্র চেয়েছেন, যেই স্বাধীনতা চেয়েছেন, যেই অধিকার চেয়েছেন সেগুলোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন জিয়াউর রহমান। তার জানাজা নামাজে লাখো মানুষের অংশগ্রহণ প্রমাণ করে তিনি কতটা জনপ্রিয় ছিলেন।
বিএনপির এই নেতা প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, আপনি যোগ্য সন্তান হলে বাবার জানাজা যারা পরেনি অথচ এখন বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধু বলছে তাদের বিচার আগে করুন। সরকার তো যৌন চেতনা বৃদ্ধির সুযোগ দিয়েছে। সারা জাতি ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের দ্বারা নিপীড়িত। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ডাক যাদের দেয়ার কথা তারা দেয়নি। দিয়েছেন তৎকালীন সেনাবাহিনীর মেজর জিয়া। ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত জিয়ার নেতৃত্বেই দেশ পরিচালনা হয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এহসানুল হুদা, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, কাজী মনিরুজ্জামান, রাজীব আহসান, যুবদলের সাইদ হাসান মিন্টু, ছাত্রদলের সাবেক নেতা জহির উদ্দিন তুহিন প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।