পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় চার নেতা হত্যার পেছনে বড় ধরনের একটি ষড়যন্ত্র ছিল উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, যারা এ ঘটনারর সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের সবার মুখোশ উন্মোচন করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে নাজিমুদ্দিন রোডে পুরনো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি জাদুঘরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যেকোনো ঘটনার পেছনে কোনো না কোনো মোটিভ থাকে। জাতীয় চার নেতা হত্যার পেছনে অনেকগুলো মোটিভ ছিল। জাতীয় চার নেতা হত্যা যারা জড়িত তাদেরকে দেশে ফেরত আনার ব্যাপারে সরকার কাজ করছে। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছে তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে কোনো ছাড় দেয়া হবে না।
পুরনো কারাগারে উপস্থিত থাকা শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর ছেলে রেজাউল ইসলাম বলেন, কারাবিধি লঙ্ঘন করে সশস্ত্র অবস্থায় কারাগারে প্রবেশ করে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। তখন কারা কর্তৃপক্ষের কী ধরনের ভূমিকা ছিল সেটিও তদন্ত করে দেখা উচিত। কারাকর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছাড়া এমন অপরাধ ঘটানো সম্ভব নয়। এ সময় তিনি জাতীয় চার নেতা হত্যার ঘটনা তদন্তে আলাদা কমিশন গঠনের দাবি জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনকালে ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী মো. সেলিম ও তার ছেলে মোহাম্মদ সোলেমান সেলিম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় চার নেতার একজন শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের মেয়ে কিশোরগঞ্জ-২ আসনের এমপি ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপিসহ কারা কর্তৃৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।