যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
করোনাভাইরাস নিয়ে বিশ্ব যখন নাজেহাল, টিকা আবিষ্কার নিয়ে যখন দেশে-বিদেশে চলছে তৎপরতা, তখনই কোভিড মোকাবিলার টোটকা হিসেবে উঠে আসছে নানা তত্ত্ব। নতুন একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, কোভিড সংক্রমণ কমাতে বিশেষ সহায়ক হিসেবে ভূমিকা নিতে পারে মাউথওয়াশ।
ডেন্টাল রিসার্চের একটি পত্রিকায় দাবি করা হয়েছে, সর্দি-কাশি থাকলে বা কথা বলার সময় মাউথওয়াশ ব্যবহার করলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের আশঙ্কা কমে। গবেষণায় লেখা হয়েছে, ‘এখনও পর্যন্ত মুখের ক্যাভিটি নিয়ন্ত্রণে মাউথওয়াশ কার্যকরী। অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশে অ্যান্টিভাইরাল প্রপার্টি থাকে, যা কোভিড রোগীর ড্রপলেটের মাধ্যমে সার্স কোভ-২ সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।’
গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সেটিলপাইরিডিনিয়াম ক্লোরাইড বা পোভিডন আয়োডিন মুখের করোনাভাইরাসের লোড কমাতে পারে। এ ছাড়াও এই কাজে সাহায্য করে হাইড্রোজেন পারঅক্সাই, ক্লোরেস্কিডিন, সাইক্লোডেক্সট্রিন, সিটরক্স ও অন্যান্য তেল।
গবেষণার লেখক ড. ফ্লোরেন্স ক্যারাউয়েল জানিয়েছেন, এই সময় প্রত্যেকের মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। তার মতে, প্রত্যেক কোভিড-১৯ রোগীকে এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। এ ছাড়াও প্রত্যেকেরই কোনো বৈঠকে যোগ দেওয়ার আগে, বা সকালের কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেওয়া উচিত।
এ ছাড়াও মেডিক্যাল ও ফারমাকোলজিক্যাল সায়ান্সেসের একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সান ফ্রান্সিসকো এলাকায় দাবানলের কারণে বাড়ছে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ ও মৃত্যু। গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, চলতি বছরের মার্চ থেকে গত সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে ধোঁয়ার কণা বৃদ্ধি পাওয়ায়, দৈনিক কোভিড সংক্রমণ ও তার জেরে মৃত্যুর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে/টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।