মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কাশ্মীরের আলাদা পতাকা ফেরত চাইলেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি। ১৪ মাসের বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভের পর শুক্রবার প্রথম সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘দেশ সংবিধানের ভিত্তিতে চলবে। ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) ইশতেহার ভিত্তিতে নয়। ভোট চাইবার জন্য বিজেপির কাছে দেখানোর মতো কিছুই নেই। তাই তারা ৩৭০ ধারার উত্থাপন করছে।’ সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাফ জানালেন, যতদিন না কাশ্মীরের পৃথক পতাকা ফেরত দেয়া হচ্ছে, ততদিন জাতীয় পতাকাকে সম্মান করবেন না তিনি। প্রসঙ্গত, এ দিন বিহারের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সাসারামের জনসভায় আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রচারেও প্রধানমন্ত্রী ৩৭০ ধারার কথা উল্লেখ করেন। এই প্রসঙ্গে মেহবুবা মুফতি বলেন, ‘ওরা বলেছিল, আপনারা জম্মু ও কাশ্মীরে জমি কিনতে পারবেন। আমরা ৩৭০ ধারা তুলে দিয়েছি। এবার ওরা বলছে, বিনাম‚ল্যে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। আজ প্রধানমন্ত্রী ৩৭০ ধারার উল্লেখ করে ভোট চেয়েছেন। দেশের সমস্যা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার।’ মেহেবুবাকে তার ডেস্কে রাখা জম্মু ও কাশ্মীরের পতাকা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি স্পষ্ট বলেন, ‘এটাই আমাদের পতাকা।’ কাশ্মীরের সাবেক এ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পতাকা ফিরে পেলে আমরা আবার তেরঙ্গাকে (ভারতীয় পতাকা) হাতে তুলে নেব। অর্থনীতির দিক দিয়ে আমরা বাংলাদেশেরও পেছনে চলে গেছি। বেকারত্ব হোক বা অন্য কোনো ইস্যু, ওরা সব কিছুতেই ব্যর্থ।’ তিনি আরও বলেন, ‘যখন কেন্দ্র সব কিছুতে ব্যর্থ হয়, তখন ওদের কাশ্মীর আর ৩৭০ ধারা মনে পড়ে।’ শুক্রবার বিহারের জনসভায় মোদি বলেন, ‘সকলেই অপেক্ষায় ছিলেন কবে ৩৭০ ধারা উঠবে। কিন্তু কেউ কেউ (কংগ্রেস) বলছিলেন, ক্ষমতায় এলে ওই ধারা আবার ফিরিয়ে আনা হবে। তারপরেও তারা বিহারে ভোট চাওয়ার সাহস পায় কীভাবে? এটা বিহারের অপমান নয়? এই রাজ্য তাদের ছেলে-মেয়েদের সীমান্তে পাঠিয়েছে দেশের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে।’কাশ্মীর লাইফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।