মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বর্তমান বিশ্বে নারী না পুরুষ কার সংখ্যা বেশি এক বিতর্ক চলছে। কিন্তু এমন কিছু দেশ রয়েছে যেখানে নারী-পুরুষের অনুপাতটা সম্পূর্ণ উলটো। এ রকম ২৫টা দেশ নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যে সব দেশে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি। যদিও ১৯৬০ সালের পর দীর্ঘ ৬ দশক কেটে গিয়েছে। এতকাল পর দেখা যাচ্ছে বিশ্বে নারী-পুরুষের অনুপাতে খুব একটা তফাৎ নেই। রাষ্ট্রসংঘের জনসংখ্যা বিষয়ক বিভাগের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালে বিশ্বে ১০০ নারী পিছু পুরুষের সংখ্যা ১০১.৭।
২০১ দেশের আদমশুমারির ভিত্তিতে তৈরি রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২৫ দেশে নারীর সংখ্যা বেশি। যদিও শতাংশের নিরিখে ৫০.১ থেকে ৫৪.২। এক্ষেত্রে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো এবং কিছু দ্বীপরাষ্ট্র।
আবার মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকায় পুরুষের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কাতারে নারী ২৪.৬, আমিরশাহীতে ৩০.৯, ওমানে ৩৪ শতাংশ। চিনে আবার ১০০ নারী পিছু পুরুষের সংখ্যা ১২১.২। যদিও সারা বিশ্বের গড় অনুপাত হল ১০০ নারী এবং ১০৫ পুরুষ। সবরকম পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে দেখা যাচ্ছে ২৫ দেশে পুরুষের তুলনায় নারী বেশি। ক্রোয়েশিয়ায় নারী ৫১.৭৯ শতাংশ।
যে সব দেশে নারী বেশী যথাক্রমে শতাংশের হিসেবে পরিসংখ্যান দেওয়া হল। মায়ানমার ৫১.৮১, মাকাও ৫১.৯৪, শ্রীলঙ্কা ৫২.০৫, মলডোভা ৫২.১১, জিম্বাবোয়ে ৫২.২৮, জর্জিয়া ৫২.৩৪, হাঙ্গেরি ৫২.৪০, ইউএস ভার্জিন আইল্যান্ড ৫২.৫০, অরুবা ৫২.৫৭, পুয়ের্তো রিকো ৫২.৬২, এস্তোনিয়া ৫২.৬৩, পর্তুগাল ৫২.৬৯, আর্মেনিয়া ৫২.৯৭, এল সালভাদর ৫৩.১৯, বেলারুশ ৫৩.৪৪, রাশিয়া ৫৩.৬৫, ইউক্রেন ৫৩.৬৭, লিথুয়ানিয়া ৫৩.৭২, গুয়াডেলুপ ৫৩.৮৮, লাটভিয়া ৫৩.৯১, মার্টিনিক ৫৪, কুরাকাও ৫৪.১, হংকং ৫৪.১২, নেপাল ৫৪.১৯। অর্থাৎ, শতাংশের বিচারে সবথেকে বেশি নারী নেপালে এবং সবথেকে কম নারী ক্রোয়েশিয়ায়। সূত্র -পুবের কলম
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।