মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল এবারের মার্কিন নির্বাচনে খরচ হতে পারে ১১ বিলিয়ন ডলার।যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনী ব্যয়ের সীমা নির্ধারিত না থাকায় প্রচারণায় ইচ্ছেমতো খরচ করতে পারেন প্রার্থীরা। এবারের মার্কিন নির্বাচনকে সবচেয়ে ব্যয়বহুল হিসেবে আখ্যা দিয়েছে নির্বাচনি প্রচারণার আর্থিক ওয়াচডগ। যুক্তরাষ্ট্রের নিরপেক্ষ স্বাধীন তদন্তকারী সংস্থা সেন্টার ফর রেসপনসিভ পলিটিক্স (সিআরপি) জানিয়েছে, এবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে খরচ ছাড়াতে পারে ১০.৮ বিলিয়ন ডলার বা ২০১৬ সালের নির্বাচনের চেয়ে ৫০ গুণ বেশি অর্থ খরচ হতে পারে। -সিএনবিসি, ভয়েস অব আমেরিকা
সিআরপি জানায়, শুধুমাত্র ট্রাম্প-বাইডেনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার জন্যই খর হতে পারে ৫.২ বিলিয়ন, বাকিটা খরচ হবে শতশত কংগ্রেস প্রার্থীদের প্রচারণায়। প্রেসিডেন্ট এবং কংগ্রেসের প্রার্থীতা, দুই খাতেই সবচেয়ে বেশি ব্যয় করছে ডেমোক্রেট দল। মোট ব্যয়ের ৫৪ শতাংশ ডেমোক্রেট দল ও ৩৯ শতাংশ আসতে পারে রিপাবলিকান দলের থেকে। এরইমধ্যে এ নির্বাচনে খরচ হয়ে গেছে ৭.২ বিলিয়ন ডলার। সামনে দুই প্রার্থীর খরচের পরিমাণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে খরচ হয়েছিল মোট ৭ বিলিয়ন ডলার।
নির্বাচনী ব্যয়ের এই অর্থ আসছে প্রার্থীদের ব্যক্তিগত অর্থ, দলীয় কোষাগার ও সাধারন সমর্থকদের কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে। যা দুই প্রার্থীর মোট তহবিলের ২২ শতাংশের বেশি। সবচেয়ে বেশি অর্থ এসেছে বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িদের কাছ থেকে যা প্রায় ৪০ শতাংশ। বাইডেন-ট্রাম্প দুজনেরই ব্যয়ের বড় অংশ যাচ্ছে ভার্চুয়াল প্রচারণায়। এছাড়া প্রচারণা কর্মীদের বেতন, সফর-র্যালি-সমাবেশের খরচ দিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন দুই প্রার্থী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।