মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ পদ্ধতি নিয়ে দ্বিধাবিভক্তিশুরু হয়েছে।দেশটির নীতিনির্ধারকদের একাংশ যথাসময়ে নির্বাচনের পক্ষে হলেও ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোটদানের পক্ষে নয়। –সিএনএন, বিবিসি
নীতিনির্ধারকদের একজন রিপাবলিকান দলের থিংকট্যাংক ড্যানিয়েল গ্রিফথ সিএনএনকে রোববার বলেন, ভোট হতে হবে ডাকবাক্সে অথবা ই-মেইলে। অন্য পক্ষ চাইছে প্রচলিত নিয়মেই ভোট হবে এবং জনগণ সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিয়ে ভোট দিতে যাবেন ভোটকেন্দ্রে। দেশটির পোস্টাল সার্ভিস (ইউএসপিএস) ইতিমধ্যেই সতর্ক করে জানিয়েছে যে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডাকযোগে ভোটগ্রহণের ফলাফল ভালো হবে না। তারা আশঙ্কা করছে নির্বাচনের দিন (৩ নভেম্বর) গণনার জন্য ডাকযোগে পাঠানো সব ব্যালট সময়মতো না-ও পৌঁছাতে পারে।
ইউএসপিএসের পক্ষ থেকে এও বলা হয়েছে, ফেডারেল সরকার যদি ২২ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দেয়, তাহলে তারা ভোটের কাজ সুন্দরভাবে করতে পারবে। কিন্তু গত শুক্রবার ট্রাম্প ইউএসপিএসের এমন দাবি নাকচ করে দিয়েছেন। ট্রাম্পের মতে, জনগণের আয়কর হিসেবে দেওয়া অর্থ থেকে ভোটের জন্য অর্থ দিতে রাজি নন। সমপ্রতি অ্যাক্সিওস/সার্ভে মানকির চালানো জরিপে দেখা গেছে, তিন-চতুর্থাংশ রিপাবলিকান সশরীরে আর ৫০ শতাংশ ডেমোক্র্যাট মেল ইন পদ্ধতিতে ভোট দিতে চান। কর্তৃপক্ষ ভোটারকে ব্যালট পাঠালে সেই ব্যবস্থাকে ‘মেল ইন’ বলা হয়।
কোনো ভোটার বিশেষ কারণ দেখিয়ে ডাকযোগে ভোটের আবেদন জানালে সেটিকে ‘অ্যাবসেন্টি ব্যালট’ বলা হয়। ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ থেকে মেল ইন ভোটের দাবি জানানো হলেও ট্রাম্প শুরু থেকেই এর বিরোধিতা করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।