মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে এ্যাকটিভ কমব্যাট স্কোয়াড্রন ঘাটতি থাকায় তা ঢাকতে পুরনো রাফেইল কিনলো ভারত।জানা যায়, ইন্ডিয়া ফ্রান্স থেকে যে ৩৬টি রাফেইল ফাইটার জেট কিনেছে, গত ২৯ জুলাই তার মধ্য থেকে ৫টি ডেলিভারি দেয়া হয়েছে।আশ্চযের বিষয় হলো, ডেলিভারি দেয়া ৫টি রাফেইলের অন্তত ১টি পুরনো।প্রশ্ন দেখা দেয়, তবে কি ভারত তড়িগড়ি করে পুরনো রাফেইল কিনলো?
গত ২৯ জুলাই ৫টি জেট ডেলিভারি দেওয়ার আগে ফ্রান্সে নিযুক্ত ইন্ডিয়ান এম্বেসির অফিসারগণ দাসেল্টে এসেম্বলি ফ্যাসিলিটিতে যান। সেখানে ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের পাইলট ও ক্রুদের সাথে তারা ফটোসেশন করেন।সবাই মিলে ডেলিভারি পাওয়া রাফেইলগুলোর সামনে দাঁড়িয়ে ছবিও তুলেন।ফটো সাংবাদিকরা আলাদা করে রাফেইলেরও অনেকগুলো ছবি তুলেন।সেসব ছবির মধ্যে দেখা যায়, ডেলিভারি পাওয়া ৫টি রাফেইলের অন্ততঃ একটি পুরনো, যার সার্ভিস কোটিং কিছু কিছু জায়গায় খসে গেছে অথবা পাতলা হয়ে গেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, একটা ফাইটার জেটের গায়ের কোটিং তখনই উঠে যায়, যখন সেটা ব্যাপকহারে ফ্লাইয়িং সরটিতে মোতায়েন থাকে। উড্ডয়নের সময় সাধারণত যে কোন ফাইটার জেটের বাইরের আবরণ মারাত্নক উত্তপ্ত হয়। কারণ, দ্রুতগতিতে বাতাসের কণার সাথে ঘসা খেয়ে সারফেস কোটিং খয়ে যায়।ওভারহুলিংয়ের সময় তা আবার নতুন করে লাগানো হয়।এখানে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন, তাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের ফিন ফ্ল্যাস এবং সিরিয়াল নাম্বার দেয়া একটি রাফেইলের গায়ের কোটিং কিছু অংশ উঠে গেছে।একদম নিউবিল্ড ফেক্টোফ্রেস ফাইটার জেটের কোটিং কখনোই উঠবে না।সুতরাং এটা থেকে অনায়াসে বুঝা যাচ্ছে, ইন্ডিয়া তড়িগড়ি করে কয়েকটি পুরনো ফাইটার জেটে কিনেছে।যেগুলো এতদিন ফ্রান্সের এয়ারফোর্সে নিযুক্ত ছিল। কেউ কেউ মনে করেন, এর কারণ সম্ভবত গতবছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের সাথে এয়ার ব্যাটেলে কার্যত পরাজয় এবং এবছর চীনের সাথে লাদাখে ধরা খাওয়া।
অথচ ভারতীয় রাফেইল নিয়ে পুরো দেশজুড়ে হৈহৈ রৈরৈ অবস্থা।ভারতীয় মিডিয়ার প্রচার প্রচারনা দেখে যে কেউ বিস্মিত হবেন।রাফেইল দুনিয়ার সেরা ফাইটার জেট, যা দিয়ে বিশ্ব জয় করা যায়।এমনকি বলা হয়, রাফায়েল আমেরিকান এফ২২ রেফটরকেও নাকানি চুবানি খাইয়েছে।বড় খবর হলো, আপনারা হয়তো জানেন, ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে বর্তমানে এ্যাকটিভ কমব্যাট স্কোয়ার্ডন ঘাটতি আছে।তাই দ্রুত তা পুষিয়ে নেয়ার চেষ্টা চলছে।তাই প্রশ্ন দেখা দেয়, লাদাখ দিয়ে ভয় তাহলে কে পেলো?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।