নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাসের প্রকোপে চার মাস বন্ধ থাকার পর গত ১৯ জুলাই থেকে দেশের চার ভেন্যুতে বিসিবির তত্ত্বাবধানে অনুশীলন করার অনুমতি দেওয়া হয় ক্রিকেটারদের। সুনির্দিষ্ট সূচিতে আলাদা করে অনুশীলনের সুযোগ দেওয়া হয়। সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয় ফিটনেস ট্রেনারও। মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে ফিটনেস নিয়ে কাজের পাশাপাশি ইনডোরে বোলিং মেশিনে ব্যাটিং করার সুযোগ ছিল। অন্য তিন ভেন্যুতে কেবলই ফিটনেস ট্রেনিং। তবে ঈদ-উল-আজহার পর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থার চিন্ত করছে বাংলাদেশ ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা, বিসিবির ভাবনায় আছে গ্রুপ অনুশীলনও!
ক্রিকেটারদের একক অনুশীলন ঈদের পরও চলবে কিছুদিন। এরপর করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হলে ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ করে অনুশীলন শুরু করা হবে, জানালেন বিসিবি পরিচালক ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, ‘ঈদের পর ৮ বা ১০ অগাস্ট থেকে আবার শুরু করার কথা ভাবছি আমরা। আগের মতোই আগ্রহী ক্রিকেটারদের আমরা সূচি তৈরি করে দেব। আপাতত আমাদের ভাবনা, একক অনুশীলনই চলবে আরও অন্তত সপ্তাহখানেক। এরপর পরিস্থিতি যদি ভালো হয়, তাহলে ছোট গ্রুপে ৩ জন বা এরকম একসঙ্গে সুযোগ দেওয়ার কথা ভাবব আমরা।’
দলগত অনুশীলন বা জাতীয় ক্রিকেটারদের ক্যাম্প শুরু করা নিয়ে এখনও সুনির্দিস্ট সময় ঠিক করা হয়নি বলে জানালেন আকরাম। জুলাই-অগাস্ট থেকে পিছিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের শ্রীলঙ্কা সফর অক্টোবরে আয়োজনের আলোচনা চলছে। ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জানালেন, পরিস্থিতি বুঝেই ক্যাম্পের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, ‘এখনই আসলে লম্বা সময়ের পরিকল্পনা করার মতো পরিস্থিতি হয়নি। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। টেস্টের সঙ্গে সীমিত ওভারের সিরিজ চাইব আমরা। ওরা কিছুদিন পর আমাদের সিরিজের তারিখ জানাবে। সিরিজের সবকিছু চূড়ান্ত হলে আমরা ক্যাম্পের সময় ঠিক করা নিয়ে ভাবব। আমাদের ধারণা, ঈদের পর ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের আলোচনা চূড়ান্ত হয়ে যাবে। তার পর সেই সফরকে সামনে রেখে আমরা অনুশীলনের পরিকল্পনা সাজাব। এখানে তাড়াহুড়োর কিছু নেই। পরিস্থিতির ওপরই নির্ভর করবে সবকিছু।’
হাই পারফরম্যান্স দলের সম্ভাব্য শ্রীলঙ্কা সফর, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্যাম্প, এসব নিয়েও ঈদের পর সভায় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে বলে জানালেন আকরাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।