মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চলতি বছরে আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পিছিয়ে দিতে বলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার দাবি, নভেস্বরে নির্বাচন হলে তা হবে মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে জালিয়াতিপূর্ণ ও কলঙ্কিত নির্বাচন। তবে, নিজের দাবির সপক্ষে কোন প্রমান উপস্থাপণ করতে পারেননি তিনি। নির্বাচনী জরিপগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের থেকে অনেক পিছিয়ে থাকার কারণেই ট্রাম্প এমন দাবি করছেন বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।
করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকেই ডেমোক্র্যাটরা আশঙ্কা করেছিলেন যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচন বাতিল বা স্থগিত করার চেষ্টা করবেন। বৃহস্পতিবার, তাদের আশঙ্কা সত্যি প্রমাণিত করে প্রথমবারের মতো, ট্রাম্প একটি টুইট বার্তায় নির্বাচন পেছানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘যতদিন না জনগণ যথাযথ, সুরক্ষিত ও নিশ্চিন্তে ভোট দিতে পারবে, ততদিন নির্বাচন স্থগিত করা উচিত।’ তবে, আইনগতভাবে তিনি এমন কিছু করতে পারবেন না। এমনকি ট্রাম্পের জন্যও, প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচন বিলম্বের প্রস্তাব দেয়া আচরণ বিধির লঙ্ঘন। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জোসেফ বাইডেন জুনিয়রের কাছে হেরে গেলে ট্রাম্প এবং তার মূল সমর্থকরা নির্বাচনকে অবৈধ বলে দাবি করার সুযোগ পাবেন।
চলতি বছরের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রে ই-মেইলের মাধ্যমে ভোটদানের সুযোগ রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে টুইটে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ইউনিভার্সাল মেল-ইন ভোটদানের মাধ্যমে (অনুপস্থিত ভোটদান নয়, যা তুলনামূলকভাবে ভাল) ২০২০ সালের সির্বাচন্ হবে ইতিহাসের সর্বাধিক দু:খজনক এবং ভুলে ভরা নির্বাচন।’ তিনি বলেন, ‘এটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য খুবই বিব্রতকর হবে। জনগণের জন্য যথাযথভাবে, নিরাপদে ও সুরক্ষিতভাবে ভোট প্রদান নিশ্চিত না করতে পারা পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিত করতে হবে।’
তবে, ফেডারেল আইন দ্বারা নির্ধারিত নির্বাচনের তারিখ একতরফাভাবে পরিবর্তন করার কোন অধিকার নেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেই। তার পরামর্শটি এসেছে, যখন জরিপগুলিতে দেখা গেছে যে, তিনি প্রায় সমস্ত রাজ্যেতেই সমীক্ষায় সাবেক ভাইস-প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন জুনিয়রের থেকে অনেক পিছনে রয়েছেন। এবং ই-মেইলের মাধ্যমে ভোট দেয়া হলে তাতে ভুল অথবা কারচুপি হবে, ট্রাম্পের এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি তার দাবির পক্ষে কোন যুক্তিও দেখাননি। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস।
হারের আশঙ্কায় নির্বাচন পেছাতে বললেন ট্রাম্প
ইনকিলাব ডেস্ক
চলতি বছরে আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পিছিয়ে দিতে বলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার দাবি, নভেস্বরে নির্বাচন হলে তা হবে মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে জালিয়াতিপূর্ণ ও কলঙ্কিত নির্বাচন। তবে, নিজের দাবির সপক্ষে কোন প্রমান উপস্থাপণ করতে পারেননি তিনি। নির্বাচনী জরিপগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের থেকে অনেক পিছিয়ে থাকার কারণেই ট্রাম্প এমন দাবি করছেন বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।
করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকেই ডেমোক্র্যাটরা আশঙ্কা করেছিলেন যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচন বাতিল বা স্থগিত করার চেষ্টা করবেন। বৃহস্পতিবার, তাদের আশঙ্কা সত্যি প্রমাণিত করে প্রথমবারের মতো, ট্রাম্প একটি টুইট বার্তায় নির্বাচন পেছানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘যতদিন না জনগণ যথাযথ, সুরক্ষিত ও নিশ্চিন্তে ভোট দিতে পারবে, ততদিন নির্বাচন স্থগিত করা উচিত।’ তবে, আইনগতভাবে তিনি এমন কিছু করতে পারবেন না। এমনকি ট্রাম্পের জন্যও, প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচন বিলম্বের প্রস্তাব দেয়া আচরণ বিধির লঙ্ঘন। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জোসেফ বাইডেন জুনিয়রের কাছে হেরে গেলে ট্রাম্প এবং তার মূল সমর্থকরা নির্বাচনকে অবৈধ বলে দাবি করার সুযোগ পাবেন।
চলতি বছরের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রে ই-মেইলের মাধ্যমে ভোটদানের সুযোগ রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে টুইটে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ইউনিভার্সাল মেল-ইন ভোটদানের মাধ্যমে (অনুপস্থিত ভোটদান নয়, যা তুলনামূলকভাবে ভাল) ২০২০ সালের সির্বাচন্ হবে ইতিহাসের সর্বাধিক দু:খজনক এবং ভুলে ভরা নির্বাচন।’ তিনি বলেন, ‘এটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য খুবই বিব্রতকর হবে। জনগণের জন্য যথাযথভাবে, নিরাপদে ও সুরক্ষিতভাবে ভোট প্রদান নিশ্চিত না করতে পারা পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিত করতে হবে।’
তবে, ফেডারেল আইন দ্বারা নির্ধারিত নির্বাচনের তারিখ একতরফাভাবে পরিবর্তন করার কোন অধিকার নেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেই। তার পরামর্শটি এসেছে, যখন জরিপগুলিতে দেখা গেছে যে, তিনি প্রায় সমস্ত রাজ্যেতেই সমীক্ষায় সাবেক ভাইস-প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন জুনিয়রের থেকে অনেক পিছনে রয়েছেন। এবং ই-মেইলের মাধ্যমে ভোট দেয়া হলে তাতে ভুল অথবা কারচুপি হবে, ট্রাম্পের এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি তার দাবির পক্ষে কোন যুক্তিও দেখাননি। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস।
কি-ওয়ার্ড: যুক্তরাষ্ট্র, নির্বাচন, ডোনাল্ড ট্রাম্প।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।