পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, করোনাভাইরাসের মহাদুর্যোগের মধ্যে দেশের অধিকাংশ জেলায় বন্যার কারণে মানুষ নিদারুন কষ্টের মধ্যে দিনাতিপাত করছে। এ অবস্থায় বন্যা দুর্গত অঞ্চলে সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোন ত্রাণ তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। অথচ দুর্যোগ দুর্বিপাকে দেশের নাগরিকদের পাশে দাঁড়নো রাষ্ট্রের দায়িত্ব। বন্যাদুর্গত এলাকায় সরকারি ত্রাণ তৎপরতা জোরদার করতে হবে। একই সাথে সমাজের সামর্থ্যবান মানুষদেরকেও অসহায় বন্যা দুর্গতদের সাহায্যে এগিয়ে আসাতে হবে। খেলাফত মজলিস ঢাকা পশ্চিম জোনের বিভিন্ন জেলার নির্বাহী সদস্যদের এক ভার্চুয়াল তরবিয়তী মজলিসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল খেলাফত মজলিস বৃহত্তর ঢাকা পশ্চিম জোনের পরিচালক মুহাদ্দিস মাওলানা শেখ মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ ভার্চুয়াল তরবিয়তী মজলিসে নেতৃবৃন্দ আরো বক্তব্য রাখেন।
যুগ্মমহাসচিব এডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন, কেন্দ্রীয় অফিস ও প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল, মানিকগঞ্জ জেলা সভখাপতি মাওলানা মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর গোশত, চামড়ায় গরীবের যে হক রয়েছে তা তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে। কোরবানির পশুর চামড়ার বাজারে গত বছর যে ধ্বস নেমেছেল এ বছর তার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
বৈঠকে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব সংগঠনের সকল জেলা ও মহানগরীসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের দেশের করোনা ও বন্যা দুর্গত মানুষের সাহায্যে ত্রাণ তৎপরতায় ঝাঁপিয়ে পড়ার আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।