প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক, প্রযোজক এবং দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি অনন্ত জলিল করোনার শুরু থেকে অসহায় মানুষের দিকে উদার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। অকাতরে মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রীসহ নগদ অর্থ বিলিয়ে দিয়েছেন । সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে অত্যন্ত দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তার এই সহায়তা কার্যক্রম শুরু হয় তার চলচ্চিত্র পরিবারের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে। তখন তিনি বলেছিলেন, আগে নিজের ঘরের মানুষের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। তারপর ঘরের বাইরের মানুষকে কাছে টানতে হবে। সে সময় অনন্ত কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের পাশে অভিভাবকের মতো হয়ে দাঁড়ান। খাদ্য সামগ্রী থেকে শুরু করে নগদ অর্থ সহায়তা করেন। একটা পরিবার যাতে অন্তত এক মাস চলতে পারে এভাবে সহায়তা করেন। তিনি একাধিকবার এ সহায়তা কার্যক্রম চালান। চলচিত্রের আর কাউকে তার মতো করে এভাবে সহায়তা কার্যক্রম চালাতে খুব একটা দেখা যায়নি। ফলে চলচ্চিত্রবাসীর কাছে তিনি হয়ে উঠেন সুপার হিরো, যে কিনা তাদের বিপদের কথা টের পেয়েই সহায়তার জন্য হাজির হয়ে যান। নিজের ঘরের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর পরপরই অনন্ত তার সহায়তার হাত প্রসারিত করেন সাধারণ ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দিকে। ব্যাপক সংখ্যক মানুষের মাঝে তিনি দু’হাতে সাহায্য বিলিয়ে দেন। এখনো তার এই সহায়তা কার্যক্রম চলছে। নতুন খবর হচ্ছে, অনন্ত আবারও বড় পরিসরে চলচ্চিত্র পরিবারের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। আগামী শনিবার এফডিসিতে তিনি চলচ্চিত্রের অসহায় ২০০ মানুষের মাঝে সহায়তা কার্যক্রম চালাবেন। একই সাথে শিল্পী সমিতির দুঃস্থ শিল্পীদের সহায়তা ফান্ডে পাঁচ লাখ টাকা দেবেন। এতে চলচ্চিত্রের অসহায় হয়ে পড়া মানুষগুলো আশার আলো দেখছেন। তারা মনে করছেন অনন্ত ফিনিক্স পাখির মতো হয়ে তাদের পাশে সবসময়ের মতো দাঁড়িয়েছেন। অনন্ত বলেন, এ সময়ে নাজুক হয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়ানো খুবই জরুরী। কারণ তাদের কাজ পুরোপুরি শুরু হয়নি। বড় কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে তারা যাচ্ছেন। বিষয়টি উপলব্ধি করেই তাদের পাশে দাঁড়ানো জরুরী বলে মনে করছি। চলচ্চিত্রের অন্যদেরও এগিয়ে আসা উচিত। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, বন্যার সময় মানুষের যতটা না কষ্ট হয়, তার চেয়ে বেশি কষ্ট হয় কিন্তু বন্যা চলে যাওয়ার পর। তখনই মানুষের পুনর্বাসনের জন্য সবচেয়ে বেশি সহায়তা প্রয়োজন। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই এখন সহায়তা কার্যক্রম চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর আমার এ কার্যক্রম কোনো মৌসুমি কার্যক্রম নয়। এটা একটা কন্টিনিউয়াস প্রসেস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।