যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
মাস্ক ব্যবহারে অনেকের ধম আটকে যাওয়ার মতো অবস্থাও হয়। তবে মাস্ক ব্যবহারে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। এই মাস্ক আপনার জন্য বিপদেরও কারণ হতে পারে।
করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) থেকে বাঁচতে মাস্ক পরতে হবে। তবে তা সব ক্ষেত্রে নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাস্কও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
মাস্ক মুখে দিয়ে শরীরচর্চা, প্রাতঃভ্রমণ বা জগিং করলে শরীর পর্যাপ্ত অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারবে না। এ অবস্থায় অক্সিজেন কমে গিয়ে উল্টো তা স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে! তাই এই সময় মাস্ক না পরাটাই শ্রেয় বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এছাড়া খুব ভারী ধরনের কাজ, খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম হয়, এমন কাজের সময় মাস্ক পরে থাকলে শরীরে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের স্বাভাবিক ছন্দ বিঘ্নিত হতে পারে। দেখা দিতে পারে একাধিক আকস্মিক স্বাস্থ্য সমস্যা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, তাই খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম হয়, এমন কাজের সময় মাস্ক পরে থাকা যাবে না।
তবে আশপাশে যদি আপনার করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে তাহলে ঝুঁকি নেই এমন স্থানেই যেতে হবে। যেমন শারীরিক অনুশীলন জনবহুল স্থানে না করে একেবারে নির্জন স্থানে করতে হবে, যেখানে কারো কাছ থেকে আপনার দেহে জীবাণু আসবে না।
শরীরচর্চা, প্রাতঃভ্রমণ, জগিং, অত্যাধিক দৈহিক পরিশ্রম যুক্ত ভারী কাজের সময় মাস্ক পরে থাকলে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতির ফলে অস্বাভাবিক ক্লান্তি, শরীরের বিভিন্ন অংশের পেশিতে টান পড়া বা খিঁচুনি, বমি ভাব, মাথা ঘোরানো এমনকি স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই সমস্ত ক্ষেত্রে মাস্ক না পরে বিকল্প উপায় অবলম্বন করতে হবে। সূত্র: জিনিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।