মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
লাখ লাখ রুপি আয়ের উৎস ছিলো টিকটক। সেই আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন টিকটক তারকারা। ভারতের টিকটকের সবচেয়ে বেশি আয় করেন জান্নাত জুবেইর।
সীমান্ত নিয়ে বৈরি রাজনীতির জেরে সোমবার ৫৯টি চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে ভারত। এ তালিকায় রয়েছে ভিডিও অ্যাপ টিকটিকও। জনপ্রিয় এ অ্যাপে ভিডিও পোস্ট করে তারকা বনে যাওয়া ভারতীয়রা পড়েছেন বিপাকে। কারণ তাদের আয়-রোজগারে ভাটা পড়তে যাচ্ছে। এবার জানা যাক, তাদের আয় কেমন?
ভারতীয় টিকটক তারকাদের অন্যতম মঞ্জুল খট্টর। প্রায় ১৪ কোটি ফলোয়ার রয়েছে তার। শুধু ভিডিও পোস্ট করেই তার আয় প্রায় ৫ লাখ রুপি।
গিমা আশির ইনস্টাগ্রামেও প্রচুর ফলোয়ার রয়েছেন। টিকটকে ‘বহত হার্ড’ গানে নিজের একটি ভিডিও পোস্ট করেন। যা ৫০ লাখের বেশি ভিউ পায়। দিল্লির মেধাবী ছাত্রী গিমা টিকটকে ভিডিও পোস্ট করে মাসে ৬ লাখ রুপি আয় করেন।
অবেজ দরবারের কমেডি ভিডিও টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। কোরিওগ্রাফার হিসেবেও পরিচিতি রয়েছে তার। টিকটকে ফলোয়ারের সংখ্যা ২ কোটি। তার মাসিক আয় ১৪ লাখ রুপি টাকা।
বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় ডান্স রিয়ালিটি শো-এর প্রতিযোগী ছিলেন অবনীত কাউর। টিকটকে তার ৫০ লাখের বেশি ফলোয়ার। অবনীতের মাসিক আয় ১৬ লাখ রুপি।
জান্নাত জুবেইরের টিকটক ফলোয়ারের সংখ্যা ১ কোটি। তার মাসিক আয় ২০ লাখের কাছাকাছি।
মোট ৩৯টি ভাষায় টিকটক অ্যাপ রয়েছে। তার মধ্যে ভারতে রয়েছে ১৪টি ভাষায়। ২০১৯ সালে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি টিকটক ডাউনলোড হয়েছে ভারতে— ৩২কোটি ৩০ লাখ। যা বিশ্বের মোট টিকটক গ্রাহকদের ৪৪ শতাংশ। একটি সমীক্ষা বলছে, টিকটকে গড়ে এক জন গ্রাহক সময় কাটান ৪৫ মিনিট। সেখানে ভারতীয় গ্রাহকরা প্রতি দিন ৩৮ মিনিট ব্যবহার করেন এই অ্যাপ।
আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।